সহকর্মীকে গণপ্রহারের অভ🐼িযোগ দায়ের ꦫকরতে এসে পুলিশের সামনেই প্রহৃত হলেন বস্তারের হিন্দি দৈনিক ‘ভূমকাল সমাচার’-এর সম্পাদক কমল শুক্লা (৫৫)। প্রতিবাদে তিনি অনশন ধর্মঘটে বসেছেন।
শনিবার কাঁকের জেলা থেকে প্রকাশিত ওই পত্⛄রিকার সম্পাদক কমল শুক্লা তাঁর এক সহ-সাংবাদিকের প্রহৃত হওয়ার অভিযোগ লেখাতে থানায় গেলে তাঁর আবেদন বাতিল করা হয়। শুক্লার অভিযোগ, তাঁর মুখ বন্ধ করতে পুলিশের মদতে কংগ্রেসি দুষ্কৃতীরা তাঁর উপরে চড়াও হয়েছিল।
তাঁর অভিযোগ খারিজ করে পুলিশের পালটা দাব𝓡ি, দুই দল সাংবাদিকের মধ্যে মারপিটের জেরেই শুক্লা আহত হয়েছেন। তার জেরে দুই পক্ষই থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে এবং তার ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে বলেও পুলিশের তরফে দাবি করা হয়েছে।
সাংবাদিকদের নিরাপত্তায় আইন দাবি করে দীর্ঘ দিন ধরে ছত্তিশগড়ে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন কমল শুক্লা। তাঁরদাবি, নির্বাচনী ইস্তেহারে আইন পাশের কথা উল্লেখ করলেও ক্ষমতায় এসে প্রতিশ্ꦦরুতি রাখেনি কংগ্রেস। এ ছাড়া বস্তার অঞ্চলে জনজাতি ও সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানানো হচ্ছে বলেও তিনি অ꧒ভিযোগ করেছেন।
শনিবারের ঘটনার পুলিশি ব্যাখ্যা পুরোপুরি অস্বীকার করে জেলা শাসকের দফতরের বাইরে প্রতিবাদে অনশনে বসেছেন তিনি। শুক্লার দাব💫ি, স্থানীয় আর এক পত্রিকার সম্পাদকতথাট্রেড ইউনিয়নের কংগ্রেস নেতাই তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছেন। অভিযুক্তের সাঙ্গপাঙ্গরা সবাই স্থানীয় কংগ্রেস বিধায়ক গফ🐻্ফর মেমনের সমর্থক, দাবি শুক্লার। থানার ভিতরে তাঁকে পিস্তল দেখিয়ে শাসিয়েছেন মেমন, এমন অভিযোগও তুলেছেন সম্পাদক।
অন্য দিকে, কংগ্রেস মুখপাত্র শৈলেশ নাথ ⛄ত্রিবেদি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন যে, ঘটনায় কোনও কংগ্রেস সমর্থক যুক্ত নন।
পুলিশের উপস্থিতিতে সাংবাদিক নিগ্রহের ব🎃িরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন রাজ্য বিজেপি সচ্চিদানন্দ উপাসানে। তাঁরঅভিযোগ, ছত্তিশগড়ে কংগ্রেসি গুন্ডারাজ চালু থাকার 🍌প্রমাণ এই ঘটনা।