ভারতের সঙ্গে সীমান্ত বিবাদ এবং সামরিক উত্তেজনার আবহে শনিবারই সীমান্ত সংক্রান্ত নতুন আইন পাশ করাল চꦡিন। চিন নিজের💝 স্থল সীমানায় শক্তি বাড়িয়ে সেই এলাকা শাসন করার লক্ষ্যে নতুন এই আইন পাস করেছে। আইনটি আনুষ্ঠানিকভাবে চিনের স্থল সীমান্তের সামরিক ক্ষেত্রকে সীমান্ত এলাকার সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের সঙ্গে জুড়ে দিয়েছে। ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে এই নয়া আইন লাগু হবে।
নয়া আইনের ফলে পিপলস লিবারেশন আর্মির নীতি আরও শক্তিশালী হল। এতে করে সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারী সাধারণ লোকদের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে পারবে চিনা সেনা। উদাহরণ - ভারত, ভুটান এবꦬং নেপালের সীমান্তে বসবাসক𓃲ারী তিব্বতি গ্রামবাসীরা এবার থেকে চিনা প্রতিরক্ষার প্রথম লাইন হিসেবে কাজ করবে।
নয়া আইনে বলা আছে, সীমান্ত প্রতিরক্ষা শক্তিশালী করতে, অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে সহায়তা করার পাশাপাশি সীমান্ত এলাকায় জনসেবা ও অবকাঠামোর উন্নতি, জনগণের জীব𒉰ন ও সেখানে কর্মসংস্থানকে উত্সাহিত ও সমর্থন করার জন্য এবং সীমান্ত প্রতিরক্ষার মধ্যে সমন্বয় বাড়ানোর জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে রাষ্ট্র।
গত প্রায় ১৮ মাস ধরে 💙লাদাখে চিনের সঙ্গে সীমান্ত নিয়ে বিবাদে জড়িয়েছে ভারত। এরই মাঝে সীমান্ত বিবাদের জেরে অরুণাচলেও সম্প্রতি দুই দেশের সেনা মুয়খোমুখি হয়। ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর মেলেনি। তবে ভারতীয় সেনার তরফে জানানো হয়েছে যে সীমান্তে চিনা সেনা গতিবিধি বাড়িয়েছে। পাশাপাশি সেখানে রিজার্ভ ফোর্সও মোতায়েন করেছে পিএলএ। ক্রমেই অরুণাচল সীমান্ত বরাবর পরিস্থিতিতি জটিল হয়ে যাচ্ছে। দুই💟 দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে কমান্ডারস্তরে মোট ১৩ দফা বৈঠক হয়েছে। কিন্তু তাতেও বিবাদের মীমাংসা হয়নি কোন। শেষবার এই বৈঠক হয় গত ১০ অক্টোবর।