মহাকাশ বিজ্ঞানে নতুন অধ্যায় কায়েম করার পথে হাঁটছে চিন। এবার বেজিংয়ের পরিকল্পনা এমন এক স্যাটেলাইট সিস্টেম তৈরি করার, যে স্যাটেলাইটে ২০৩০ সালের মধ্যে চাঁদ ও পৃথিবীর মধ্যে সংযোগ রক্ষা করবে। উল্﷽লেখ্য, চাঁদ🍬 ও তাকে ছাড়িয়ে মহাবিশ্বের আরও বেশ কিছু বিষয়ের খোঁজে রয়েছে চিন। আর এই নয়া স্যাটেলাইট সিস্টেম তাতে চিনের হাতিয়ার হয়ে উঠবে বলে মনে করা হচ্ছে।
চিন আপাতত মন দিতে শুরু করেছে ‘ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন’ এর ওপর। চাঁদ ঘিরে চিনের গবেষণা নিয়ে একটি স্যাটেলাইট কনস্টেলেশন পাইলট থাকবে বলে জানা যাচ্ছে। এই 'কনস্টেলেশন' বা তারামণ্ডলের নামকরণ- Queqiao-2 বা Magpie Bridge-2 রাখা হচ𒁃্ছে। চিনের মাইথোলজি সম্পর্কিত কিছু নাম থেকে এই নয়া নাম উঠে এসেছে। জানা যআচ্ছে ২০২৪ সালে চিন এই নয়া স্যাটেলাইট উত্তরণ করতে চলেছে। কোনও প্রাণিহীন- এই স্যাটেলাইট এই দশকে মাহাকাশ বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়া তো বটেই বিশ্বেও একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা হবে। জানা যচ্ছে, Chang'e-6 মিশনের হাত ধরে চিন চন্দ্রপৃষ্ঠের এক প্রান্তে থাকা একটি গহ্বর থেকে কিছু নমুনা সংগ্রহ করতে চলেছে। যে গহ্বর বহু প্রাচীন বলে জানা যাচ্ছে। আর সেই নমুনাই ভবিষ্যতের নানান ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকলেও থাকতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে। চন্দ্রপৃষ্ঠের দক্ষিণ প্রান্তে ২০২৬ সালে Chang'e-৭ লঞ্চ করতে চলেছে। চাঁদে কোনও ভাবে মানুষ বসবাস করতে পারবে কি না, কোনও দিনও মানব বসতি গড়ে উঠবে কি না, সেই প্রশ্নের জবাব পেতেই চিনের এই নয়া চন্দ্রমিশন।
( 🦩মানহানি মামলায় সুরাট কোর্টে স্বস্তি না পেয়ে রাহুল এবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ)
চিন মনে করছে ২০৩০ সালের মধ্যে তারা চন্দ্রপৃষ্ঠে তাদের মহাকাশচারীদের অবতরণ করতে পারবে। এরপর ২০৪০ সালের মধ্যে কৃত্রিম তারামণ্ডল গঠন করে চন্দ্র ও পৃথিবী পৃষ্ঠের মধ্যে সংযোগ তৈরি হতে পারে। এছাড়াও মহ🤡াকাশের গভীরে গিয়ে আরও বেশি করে গবেষমার ব্রতী হতে চাইছে চিন। তারা মঙ্গল ও শুক্রের সম্পর্কেও নানান খোঁজ খতিয়ান চাইছে গবেষণায়। ফলে সব মিলিয়ে মহাকাশ অভিযানে কোমর বেঁধে নﷺামতে চাইছে চিন।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT Ap💮p বাংলায়। HT App ডাউনলো𝐆ড করার লিঙ্ক