নজি🔯রবিহীন! অবিশ্বাস্য! এই বিশেষণ দুটি এবার ব্যবহার হল গুজরাটের একটি স্কুলের ক্ষেত্রে। কারণ চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্র মোট নম্বরের থেকে বেশি নম্বর পেয়েছে। গুজরাট রাজ্যের খড়াসোনা গ্রামের এই স্কুলের নাম ঝালোড় তালুকা। এই পড়ুয়া দুটি বিষয়ে মোট নম্বরের থেকে বেশি নম্বর পেয়েছে! শুনতে অবাক লাগলেও বাস্তবে এটাই ঘটেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই ছাত্রের রেজাল্ট ছড়িয়ে পড়তেই আলোচনা তুঙ্গে উঠেছে। এই স্কুলে🤪র শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে।
এদিকে এইরকম একটা রেজাল্ট প্রকাশিত হওয়ায় তুঙ্গে উঠেছে চর্চা। গুজরাট হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের গ🅺ড় বলা হয়। সেখানে তাঁদের রাজ্যের ঝালোড় তালুকা স্কুলের এমন ঘটনায় শোরগোল পড়বে সেটাই স্বাভাবিক। এই চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রের নাম ভানশিবেন মণীশভাই। এই ছাত্র গুজরাটি বিষয়ে ২০০’র মধ্যে ২১১ পেয়েছে। আর অঙ্কে ২০০’র মধ্যে ২১২ পেয়েছে। ঝালোড় তালুকা স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ভানশিবেন মণীশভাই মোট নম্বরকে ছাড়িয়ে বাড়তি নম্বর কেমন করে পেল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
অন্যদিকে এই নম্বর প্রকাশ্যে আসায় চরম বিড়ম্বনায় পড়ে ঝালোড় তালুকা স্কুল কর্তৃপ💎ক্ষ। সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুযায়ী, যান্ত্রিক ত্রুটির জেরে রেজাল্টে ভুল হয়েছে। পরে ওই ছাত্রকে ডেকে রেজাল্ট নিয়ে তা পাল্টে দেওয়া হয়েছে। পরিবর্তিত রেজাল্টে দেখা গিয়েছে, সংশোধন করার পর গুজরাটি বিষয়ে মণীশভাই পেয়েছে ২০০’র মধ্যে ১৯১ নম্বর। আর অঙ্কে পেয়েছে ১৯০ নম্বর। এই দুটি বিষয়েই শুধু সংশোধন করা হয়েছে। বাকি বিষয়গুলিতে তা করা হয়নি। আর তাই মণীশভাই সব বিষয়েই ‘এ’ গ্রেড পেয়ে গিয়েছে। এই রেজাল্টই ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
আরও পড়ুন: জাল এজেন্টকে ꦚধরে বের করলেন মহম্মদ সেলিম, মুর্শিদাবাদে উত্তেজন⭕া তুঙ্গে, পৌঁছল পুলিশ
এছাড়া চতুর্থ শ্রেণির এই পড়ুয়া রেজাল্ট এনে মায়ের হাতে দিয়েছিল। সেখানে কোনও গোলমাল আছে বুঝতে পেরে মণীশের বাবার হাতে রেজাল্ট তুলে দেওয়া হয়। যা দেখে চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায় মণীশের বাবার। এই দুটি বিষয়ে মোট নম্বরের থেকে বাড়তি নম্বর ছেলে পেয়েছে দেখে স্কুলকে বিষয়টি জানানো হয়। তার পরে সোশ্যাল মিডি🦋য়ায় তা পোস্ট করা হয়। রেজাল্ট দেখে নেটিজেনরা হইচই শুরু করলে টনক নড়ে স্কুল কর্তৃপক্ষের। তারপর পরিবর্তন করে সংশোধিত রেজাল্ট হাতে তুলে দেওয়া হয়। তবে এই ঘটনারཧ তদন্ত শুরু হয়েছে।