গোটা দেশে করোনা সংক্রমণ দাপট দেখাচ্ছে। এখান থেকে নিস্তার কিভাবে মিলবে তা নিয়ে জোর আলোচনা চলছে। কিন্তু এখনও কোনও 🍷সমাধানসূত্র বেরিয়ে আসেনি। তবে টিকাকরণ কর্মসূচ🔴ি চলছে। এই পরিস্থিতির মধ্যেই ঘোর বিপাকে পড়ে গেল কর্ণাটক সরকার। সেখানে করোনা সংক্রমণ বেড়েছে বলে খবর। আবার করোনা সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া কয়েক হাজার রোগী সেখান থেকে পালিয়ে গিয়েছে বলে খবর। আর এতেই ঘুম ছুটেছে পুলিশ থেকে স্বাস্থ্য কর্তাদের।
জানা গিয়েছে, কর্ণাটকের রাজধানী বেঙ্গালুরু থেকে নিখোঁজ ৩০০০ করোনা রোগী। তাদের মোবাইলও সুইচড অফ। ফলে কোনওভাবেই তাদের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। এই তিন হাজার করোনা রোগী যেখানেই যাবে সেখানে ব্যাপক হারে সংক্র𝄹মণ ছড়াবে। এমনকী অবিলম্বে ধরতে না পারলে এই রাজ্যও মহারাষ্ট্র হয়ে উঠবে বলে আশঙ্কা স্বাস্থ্য–কর্তাদের। তাই হন্যে হয়ে তাঁদের খোঁজা শুরু করেছে পুলিশ। বৃস্পতিবার এই চাঞ্চল্যকর খবরটি দিয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী আর অশোকা।
উল্লেখ্য, বুধবার কর্ণাটকে একদিনে করোনা আক্রান্ত হন ৩৯,০৪৭ জন। মৃত্যু হয়েছে ২২৯ জনের। শুধুমাত্র বেঙ্গালুরু শহর এলাকাতেই আক্রান্ত হন ২২,৫৯৬ জন। এই পরিস্থিতিতে তিন হাজার করোনা রোগীর নিখোঁজ হয়ে যাওয়াতে ঘুম ছুটেছে পুলিশের। কপালে ভাঁজ পড়েছে স্বাস্থ্য আধিকারিকদের। এমনকী হাসপাতালের বিরুদ্ধে উঠেছে গাফিলতির অভিযোগ। এই বিষয়ে রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে সুধাকর জানান, করোনা রোগীর নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার বিষয়টি নতুন কিছু নয়। আগের বছরও এমন ঘটনা ঘটেছিল। কিন্তু ওইসব রোগী তাদের মোব🍰াইল বন্ধ করে রাখায় সমস্যা হচ্ছে। কর্ণাটকে করোনা সংক্রমণ রুখতে গত সপ্তাহেই ১৪ দিনের লকডাউন ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার।