⛦করোনাভাইরাস সংক্রমণের জেরে দেশজুড়ে লকডাউন জারি হওয়ায় বাড়ি থেকে কাজ করার সুবিধা মিলছে বেশিরভাগ সংস্থায়। আর তার জেরে একলাফে বেড়ে গিয়েছে মানুষের যৌন আকাঙ্ক্ষা। সম্প্রতি কন্ডোমের চাহিদা উল্লেখজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় এমনই তথ্য সামনে আসছে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ঘরে মজুত করতে দোকান-বাজারে ভিড় করার পাশাপাশি কন্ডোম কিনতে ওষুধের দোকানে ভিড় জমাচ্ছে গৃহস্থ এমনই দাবি দোকান কর্মীদের। সেই দলে পুরুষের চেয়ে ༒এগিয়ে মহিলারা, জানাচ্ছে সাম্প্রতিক 💖সমীক্ষা।
মুম্বই, দিল্লি, বেঙ্গালুরু ও কলকাতার বেশ🅺 কয়েক জন ওষুধ বিক্রেতা জানিয়েছেন, গত কয়েক দিনে ২৫% থেকে ৫⭕০% বেড়ে গিয়েচে কন্ডোম বিক্রির হার।
দক্ষিণ মুম্💫বইয়ের এক ওষুধ ব্যবসায়ী জানিয়েছেন, ‘মানুষের হাতে এখমন অঢেল সময়। বাড়িতে বসে বসে বোর হচ্ছেন সকলে। সাধারণত তিনটির প্যাক কিনলেও গত সপ্তাহ থেকে ১০ ও ২০টি কন্ডোম প্যাকের চাহꦫিদা বেড়েছে।’
আর এক দোকানি জানিয়েছেন, ‘ব্যাপারটা অদ্ভূত। সাধারণত নౠিউ ইয়ারের মতো উৎসবের মরশুমে কন্ডোমের চাহিদা বাড়ে। কিন্তু এই লকডাউনের সময় অন্যান্য ওষুধের পাশাপাশি বাড়িতে কন্ডোমও মজুত করছেন অনেকে। সেই কারণে গত সপ্🌠তাহের চেয়ে ২৫% স্টক বাড়াতে বাধ্য হয়েছি।’
দিল্লির এক ওষুধ বিক্রেতার কথায়, ‘কন্ডোম ক্রেতাদের মধ্যে পুরুষের তুলনায় মহিলাদের সংখ্যা বেশি। বেশ কয়েক জন গৃহবধূ কন্ডোমের ꧑বড় প্যাক কিনছেন। বিক্রি প্রায় ১৫% বেড়ে গিয়েছে এই কয়েক দিনে। এমন চাহিদা আগে দেখিনি। কোনও দিন ভাবিনি একটি ভাইরাস এসে কন্ডোমের বিক্রি বাড়িয়ে দেবে।’
জানা গিয়েছে, কন্ডোমের সঙ্গেই ইদানীং বিক্রি বেড়েছে গর্ভনিরোধক পিলের। আবার তার পাশাপাশি ব্যবসায় বড় লাভের মুখ দেখতে শুরু করেছেন সেক্সটয় বিক্রেতারাও। ভারতের এক অগ্রণী সেক্সটয় সংস্থার মুখপাত্র জানিয়েছেন, গত ১০ দিনে ১০% থেকে ১৫% বেড়েছে টচাহিদা। তবে জনতা কার্ফু ও লকডাউনের ❀কারণে ডেলিভারি দিতে সমস্যা দেখা দিয়েছে বলে তাঁর আক্ষেপ।
এ ভাবেই আচমকা বেড়ে গಞিয়েছে পর্ন ওয়েবসাইটগুলির ট্র্যাফিক। বিশ্বের অন্যতম প্রধান পর্ন ওয়েবসাইট ‘পর্ন হাব’-এর তরফে জানানো হয়েছে, গত দশ দিনে তাঁদের সাইটে উপচে পড়ছে ভিউয়ারের ভিড়। বিশেষ আকর্ষণ দেখা দিয়েছে Covid-19 কনটেন্ট ঘিরে। এই বিভাগের অন্তর্ভুক্ত সেক্স ভিডিয়োতে মাস্ক পরে যৌন মিলনের দৃশ্য রয়েছে, যা সবচেয়ে বেশি দর্শককে আকৃষ্ট করছে বলে জানা গিয়েছে।