চলতি বছরের মধ্যে সম্ভাব্য করোনাভাইরাস প্রতিষেধকের ৩০-৪০ লাখ ডোজ তৈরির আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার (কোভিশিল্ড) দামও সাধ্যের মধ্যে♏ রাখা হবে বলে জানাল সেরাম ইন্সটিউটি অফ ইন্ডিয়া (এসআইই)।
ভারতের সবচেয়ে বড় ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী সংস্থার সিইও আদর পুনাওয়ালা জানিয়েছেন, বুস্টার-সহ টিকার দুটি ডোজেই কাজ হবে বলে প্রাথমিকভাবে বলে মনে করা হচ্ছে। এখনও দাম নিয়ে কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না হলেও সাধ্যের মধ্যে সেই প্রতিষেধকে🐠র দাম রাখার পরিকল্পনা করছে সেরাম। পুনাওয়ালা বলেন, ‘আমরা একেবারে কম দামে এটা দেব। আমরা টিকার দাম ১,০০০ টাকা বা তার কম রাখা হবে। তবে আমার মতে, কোনও ভারতীয় বা অন্য দেশের কোনও মানুষকে কিনতে হবে না, কারণ সেদেশের সরকার তা কিনে নেবে এবং বিনামূল্যে দেবে।’
তিনি জানান, করোনার টিকা তৈরি করে মুনাফা করতে চায় না সিরাম। তিনি বলেন, ‘এটা অত্যন্ত সহজলভ্য হবে। আমরা সাধারণত একেবারেই মুনাফা করতে চাই না। করোনা সংকট এবং মহামারীর পর আরও কত বাণিজ্যিক দামে (লাভের বিষয়) পাওয়া যায় বাজারে 🔥পাওয়া যায়, তা দেখব আমরা।’
সেরামের আশা,🎃 আগামী বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকের মধ্যেই জনসংখ্যার বড় অংশের কাছে করোনার টিকা পৌঁছে যাবে এবং সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে জুনের মধ্যে বাজারে এসে যাবে কোভিশিল্ড।