চব্বিশ ঘণ্টাও কাটেনি। তারইমধ্যဣে জরুরি ভিত্তিতে করোনাভাইরাস টিকা ব্যবহারের জন্য আবেদন জানাল আরও এক ভারতীয় সংস্থা। কেন্দ্রের সূত্র উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, কোভ্যাক্সিনের জন্য ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার (ডিসিজিআই) কাছে আবেদন🍸 দাখিল করেছে ভারত বায়োটেক।
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর) - ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজির (এনআইভি) সঙ্গে যৌথভাবে সেই সম্ভাব্য টিকা তৈরি করেছে ভারত বায়োটেক। আপাতত কলকাতা-সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল চলছে। তাতে ২৬,০০০ জন স্বেচ্ছাসেবক অংশগ্রহণ করছেন। গত বুধবার কলকাতায় কোভ্যাক্সিনের তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল উদ্বোধনের সময় নাইসেডের অধিকর্তা শান্তা দত্ত বল🌃েছিলেন, ‘মূল্যায়নের জন্য এক বছর সময় লাগবে।আগামী ছ'মাসের মধ্যে হয়তো অন্তর্বর্তীকালীন মূল্যায়ন সম্পন্ন 𒁃হবে।’
তারইমধ্যে ফাইজার-বায়োএনটেকꦏ ও সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার (এসআইআই) পর ‘ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেন্ট’-এর অনুমোদন চেয়েছে ভারত বায়োটেক। আগামিদিনে 'সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গা﷽নাইজেশন'-তে (সিডিএসসিও) তিন সংস্থার আবেদন খতিয়ে দেখবে বিশেষজ্ঞ কমিটি। এক সরকারি সূত্র বলেছেন, ‘তবে কোনও আবেদনই এখনই পর্যন্ত কমিটির কাছে পাঠানো হয়নি। আবেদন মূল্যায়নের জন্য কখন কমিটি বৈঠকে বসবে, তারও কোনও দিনক্ষণ এখনও নির্ধারিত হয়নি।’
অপর এক কেন্দ্রীয় সরকারের আধিকারিককে উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা রয়টার্স আবার জানিয়েছে, ফাইজার-বায়োএনটেক এবং অক্সফোর্ডের সম𝔍্ভাব্য টিকার দ্রুত মূল্যায়নের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই আধিকারিক বলেছেন, ‘আমরা এখন পর্যবেক্ষণের প্রক্রিয়ায় আছি। দ্রুত গতিতে সেই পর্যবেক্ষণের প্রক্রিয়া চালানো হচ্ছে। সেরাম🎀ের ক্ষেত্রেও তাই করা হচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সব আবেদনের দ্রুততার সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এটাই সময়ের চাহিদা।’