আর কয়েক সপ্তাহের অপেক্ষা।ꦐ তারপরই ভারতে মিলতে পারে করোনাভাইরাস টিকা। এমনটাই ইঙ্গিত দিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব রাজেশ ভূষণ। তিনি জানালেন, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে কয়েকটি ‘ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেন্ট’-কে অনুমোদন দেওয়া হতে পারে।
ভারতে সর্বপ্রথম করোনাভাইরাস টিকা ব্যবহারের অনুমোদন চেয়েছে ফাইজার-বায়োএনটেক। তা🧔রপর ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে জর🥀ুরি ভিত্তিতে করোনা টিকা ব্যবহারের জন্য ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার (ডিসিজিআই) কাছে আবেদন দাখিল করেছে সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার (এসআইআই) এবং ভারত বায়োটেক। তার ফলে চলতি মাসের শেষের মধ্যেই ভারতে করোনা টিকা চলে আসবে বলে আশা তৈরি হয়েছে।
তারইমধ্যে মঙ্গলবার স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সাংবাদিক বৈঠকে ভূষণ জানান, ভারতে আপাতত ছ'টি ‘ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেট’ ক্নিনিকাল ট্রায়াল পর্যায়ে আছে। ইতিমধ্যে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং অ্যাস্ট্রোজেনেকার ‘ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেন্ট’ কোভিশিল্ড এবং ভারত বায়োটেকের সম্ভাব্য টিকা কোভ্যাক্সিনের জন্য জরুরি ভিত্তিতে আবেদন জমা পড়েছে। তিনি বলেন, ‘আগামী কয়েক সপ্তাহে কয়েকটি꧟ ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেন্টকে অনুমোদন দেওয়া হতে পারে।’
পরে নীতি আয়োগের সদস্য (স্বাস্থ্য) তথা করোনাভাইরাস সংক্রান্ত জাতীয় টাস্ক ফোর্সের প্রধান ভি কে পাল জানান, তিনটি আবেদনের মূল্যায়ন করা হচ্ছে। তাঁর কথায়, ‘অনুমোদনের জন্য তিনটি ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেন্ট খুঁটিয়ে দেখছে ⛎নিয়ন্ত্রক সংস্থা। গুরুত্ব সহকারে সেই মূল্যায়ন প্রক্রিয়া চলছে। সবকটি বা যে কোনও একটির দ𝐆্রুত অনুমোদনের যে সম্ভাবনা আছে, সেই আশাও তৈরি হয়েছে।’
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যস🌜চিব জানান, আপাতত বিজ্ঞানীদের সবুজ সংকেতের অপেক্ষা করা হচ্ছে। ছাড়পত্র মিললেই বৃহাদাকারে টিকার উৎপাদন শুরু করা হবে। তিনি বলেন, ‘ন্যূনতম সময় প্রত্যেক মানুষের কাছে টিকা পৌঁছে দেওয়ার জন্য আমরা যাবতীয় প্রস্তুতি সেরে রেখেছি এবং টিকা উৎপাদনের মাত্রা বাড়ানোর রূপরেখাও তৈরি আছে।’