সরকারি অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিক কান্তিলাল যাদব। তার বাড়িতে আচমকাই ঢুকে পড়েছিল কয়েকজন। তারা জানিয়ে দেয় দুর্নীতি দমন শাখা থেকে আসছি। এরপর কান্তিলাল ও তার স্ত্রীর কাছ থেকে মোবাইল কেড়ে নেয় ওরা। এরপর শুরু হয় তল্লাশি।এমন অতর্কিতে হানার জেরে কিছুটা হতবাক হᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚয়ে যান কান্তিলাল। আলমারি থেকে ২৫ লক্ষ টাকা, সোনার হার, আংটি, হিরের গয়না, মুল্যবান ঘড়ি নিয়ে নেয় তারা। সবই নাকি তল্লাশির অঙ্গ। এরপর সেই সব দামি জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করে তারা বেরিয়ে যায়। আসলে গোটাটাই ছিল নাটক। দুর্নীতি দমন শাখার নাম করে ঘরে ঢুকে লুঠপাট চালিয়ে চম্পট দিল দুষ্কৃতীরা। ভয়াবহ ঘটনা মুম্বইতে।
সময় এগোচ্ছে ক্রমশ। তার সঙ্গেই অপরাধের পদ্ধতিও বদল হচ্ছে। এবার একেবারে সিনেমার কায়দায় লুঠপাট। বলা হচ্ছে অক্ষয় কুমারের ছবি স্পেশাল ২৬ দেখে মনে ধরেছিল চোরের। এরপর সেই বিদ্যাই তারা কাজে লাগায় বাস্তবে। অক্ষয় কুমারের সেই সিনেমা দেখেই অপারেশন শুরু করেছিল চোরের দল। মুম্বইয়ের এই ঘটনার কথা জানতে পারে চোখ কপালে উঠেছে দ🌃ুঁদে গোয়েন্দাদের।
সূত্রের খবর, গত ২১ জুলাই এক অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্তার বাড়িতে তদন্তকারী আধিকারিক পরিচয় দিয়ে ঢুকেছিল দুষ্কৃতীদের দল। এরপর প্রায় নগদ টাকা সহ ৩৬ লক্ষ টাকার দামি জিনিসপত্র নিয়ে তারা চম্পট দেয় বলে অভিযোগ। মুম্বই ক্রাইম ব্রাঞ্চ ইতিমধ্য়েই সেই চোরের খোঁজে তল্লাশ💧ি শুরু করেছে। ঠিক কী হয়েছিল ঘটনাটি?
সূত্রের খবর, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্তা কান্তিলাল যাদব। সেখানেই আচমকা ঢুকে পড়ে কয়েকজন। এরপর তারা জানায় দুর্নীতি দমন শাখা থেকে আসছি। এমনকী তারা দাবি করতে থ🌞াকে ওই সরকারি আধিকারিকের বিরুদ্ধে নানা ধরনের দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এরপরই তারা বেমালুম বাড়িতে ঢুকে তল্লাশি শুরু করে। আসলে সেই তল্লাশির নামে শুরু হয় লুঠপাট।
দুষ্কৃতীদের দল বেরিয়ে যা༺ওয়ার পরে পুলিশের কাছে খবর দেন কান্তিলাল। তবে ততক্ষণে পাখি উড়ে গিয়েছে। পুলিশ ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে। কারা এর পেছনে রয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে লুঠপাটের ধ🔜রণ দেখে পুলিশের নানা রকম সন্দেহ হচ্ছে। সব মিলিয়ে ৬জন দুষ্কৃতী বাড়িতে ঢুকেছিল। তাদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।