দুর্নীতির 𒈔অভিযোগে অভিযুক্ত কর্মচারীদের বিরুদ্ধে তিন মাসের মধ্যে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন সংস্থাগুলিকে নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় ভিজিল্যান্স কমিশন। নির্দেশিকায় কেন্দ্রীয় ভিজিল্যান্স কমিশন উদ্বেগের সাথে উল্লেখ করেছে যে দুর্নীতির অভিযোগগুলির প্রেক্ষিতে কোনও যৌক্তিক সিদ্ধান্তে নেওয়া হচ্ছে না বা তাদের বিরুদ্ধে নেওয়া ব্যবস্থা রেকর্ডে আপডেট করা হচ্ছে না। এর জেরে অনেক ক্ষেত্রেই নির্দোষ কর্মীদের নামেও ক্লিয়ারেন্স ইস্যু করা য😼াচ্ছে না।
সমস্ত পাবলিক সেক্🐲টর ব্যাংকের প্রধান এবং নির্বাহী আধিকারিক, বড় সরকারি সংস্থা, বীমা সংস্থা এবং স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাগুলিকে এই নির্দেশিকা পাঠিয়েছে ভিজিল্যান্স কমিশন। এই প্রসঙ্গে ভিজিল্যান্স কমিশনের তরফে বলা হয়, কর্মীদের বিরুদ্ধে বাকি অভিযোগের ভিত্তিতে যৌক্তিক সিদ্ধান্তে নিতে হবে। অভিযোগের তারিখ থেকে তিন মাসের মধ্যে এই পদক্ষেপ নেওয়া আবশ্যক।
কমিশনের বক্তব্য, যৌক্তিক সিদ্ধান্ত বলতে তারা বলতে চাইছে যে অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্🧸ত কর্মীর বিরুদ্ধে উপযুক্ত পদক্ষেপ। সেই ক্ষেত্রে অভিযোগ ফাইল করতে হবে বা আরও তদন্তের 💙জন্য ভিজিল্যান্স কেস ফাইল করতে হবে। অভিযোগের তিন মাসের মাথায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর আগামী ১৫ দিনের মধ্যে অভিযুক্তকে সেই বিষয়ে জানিয়ে স্পিডপোস্ট পাঠিয়ে দিতে হবে সংশ্লিষ্ট সংস্থা বা মন্ত্রককে।
বিষয়টি একবার ভিজিল্যান্স মামলা হিসাবে গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে সেই সংগঠন তদন্ত সংক্রান্ত প্রতিবেদনটি কমিশন বা চিফ ভিজিল্যান্স অফিসারের কাছে পাঠাতে হবে। ꧒কমিশনের তরফে জানানো হয়, মামলার নিবন্ধনের তিন মাসের মধ্যে প্রথম পর্যায়ের পরামর্শ নিতে হবে সংশ্লিষ্ট সংস্থা বা মন্ত্রককে।