ক্রমশ স্থলভাগের দিকে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় 'ইয়াস'। তবে কিছুটা শক্তি খুইয়েছে সেই অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়। মৌসম ভবন জানিয়েছে, আগে যতটা 'ইয়াস'-এর দাপট থাকবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছ﷽🅰িল, এখন তার থেকে কিছুটা কম বেগেই 'ইয়াস' স্থলভাগে আছড়ে পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।
মৌসন💛 ভবনে ঘূর্ণিঝড়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত সুনীতা দেবী বলেন, ‘ইতিমধ্যে স্থলভাগের সঙ্গে সংযোগ তৈরি হয়ে যাওয়ায় এই ঘূর্ণিঝড়ের দ্রুতগতিতে শক্তি বৃদ্ধি হচ্ছে না। ইয়াসের বাইরের দিকের মেঘ ইতিমধ্যে স্থলভাগের উপর আছে। সেই ঘূর🤪্ণিঝড়টি পারাদ্বীপেরও কাছে আছে। তুলনামূলকভাবে সমুদ্রে কম সময় ছিল ইয়াস। তার ফলে অত্যধিক প্রবল বা সুপার সাইক্লোনে পরিণত হতে পারেনি।’
মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত মৌসম ভবনের তরফে জানানো হয়েছিল, বুধবার দুপুরের দিকে পারাদ্বীপ এবং সাগরের মাঝখানে ধামরার উত্তরে এবং বালাসোরের দক্ষিণে স্থলভাগে আছড়ে পড়বে। সেইসময় ঝড়ের গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ১৫৫-১৬৫ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার বেগ কখনও কখনও ঘণ্টায় ১৮৫ কিলোমিটারে পৌঁছে যেতে পারে। যদিও বুধবার সকালে জানানো হয়েছে, স্থলভাগে আছড়ে পড়ার সময় ‘ইয়াস’-এর গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ১৩০-১৪০ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার বেগ কখনও কখনও ঘণ্টায় ১৫৫ কিলোম🐎িটারে পৌঁছে যেতে পারে।
মৌসম ভবনের সাম্প্রতিক বুলেটিন অনুযায়ী, শেষ ছ'ঘণ্টায় ১৫ কিলোমিটার বেগে এগিয়েছে অতꦚি প্রবল ঘূর্ণিঝড়। আপাতত (সকাল ৫ টা ৩০ মিনিট) ওড়িশার ভদ্রক জেলার ধামরার পূর্বে ৪০ কিলোমিটার, দিঘার দক্ষিণে ৯০ কিলোমিটার এবং বালাসোরের দক্ষিণ ও 🐈দক্ষিণ-পূর্বে ৯০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে ‘ইয়াস’।