দিল্লির আশা কিরণ শেল্টার হোমে একের পর এক আবাসিকের মৃত্যুর খবর পেয়ে শুক্রবার সেখান༒ে যান জাতীয় মহিলা কমিশনের প্রধান রেখা শর্মা। সেখানে ছত্রাক সংক্রমিত খাবার, দূষিত জল ও অনুপযুক্ত ওষুধ দেওয়া হত বলে অভিযোগ করেন তিনি।
শর্মার দাবি, আশা কিরণ শেল্টার হোমটি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে, ৪৫০ জন মান🔴ুষ ঠিকমতো খাবার, ওষুধের জল ছ♑াড়াই রয়েছেন।
আশা কিরণ 'মানসিক প্রতিবন্ধীদের' জন্য দিল্লি সরকার পরিচালিত একটি হাসপাতাল এবং এর সমাজকল্যাণ বিভাগের অধীনে রয়ে🍷ছে।
এর আগে শুক্রবার দিল্লির মন্ত্রী অতিশী জুলাই মাসে আশা কিরণে ১৪ জন মহ💜িলার মৃত্যুর ঘটনায় ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে জানুয়ারি থেকে হোমটিতে মৃত্যুর রিপোর্টগুলি প্রয়োজনীয় সুবিধার অভাব, অপুষ্টি এবং স্বাস্থ্য সমস্যার ইঙ্গিত দেয়।
এনসিডব্লিউ প্রধান রেখা শর্মা জানিয়েছেন, ২৫০ জন থাকতꦦে পারেন ওই হোমে। ওই শেল্টার হোমে ৪৯৫ জন মানুষ থাকতেন। তিনি শেল্টার হোমের অবহেলার জন্য আপ নেতৃত্বাধীন দিল্লি সর🙈কারকে দোষারোপ করেছেন, যার ফলে ১৪ জন মহিলার মৃত্যু হয়েছিল, যাদের প্রত্যেকেরই বয়স ৪০ বছরের কম।
শর্মা আশা কিরণ শেল্টার হোমে গিয়েছি𓂃লেন এবং বলেছিলেন যে খাবারে ছত্রাক ধরেছে, দূষিত জল দেওয়া হত। তাদের মৃত্যুর প্রধান কারণ হল তারা ডায়েরিয়াতে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তিনি আরও বলেছিলেন যে আশ্রয় কেন্দ্রের শিশুরা অনাহার এবং সঠিক খাবারের অভাবে মারা যাচ্ছে।
‘এখানে বেশ কয়েকটি মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে এবং প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে জল দূষিত, কোনও 𝔍ফিল্টারের সুবিধা নেই। এদের অধিকাংশই ডায়রিয়ায় মারা গেছেন, শেল্টার হোমে উপচে পড়া ভ🦄িড় রয়েছে। কোনও শৌচাগারের সুবিধা নেই,’ শর্মা আরও বলেছিলেন যে কর্মীরা অপ্রশিক্ষিত এবং অনিয়ন্ত্রিত এবং তিনি এই বিষয়ে কঠোর ও স্বাধীন তদন্ত করার পরামর্শ সহ কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে একটি প্রতিবেদন জমা দেবেন।
তিনি বলেন, প্𒁃রতি মাসে অন্তত ৩ জন মারা যাচ্ছে। শিশুরাও অনাহারে মারা যাচ্ছে' বলেছেন জাতীয় মহিলা কমিশনের প্রধান ꦏরেখা শর্মা।