বিমানে ডবল-ডেকার আসন। এমনই একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই অভিনব আসন ডিজাইনের মাধ্যমে বিমানে আরও বেশি যাত্রীকে আরও আরামদায়কভাবে যাত্রার ব্যবস্থা করার কথা ভাবা হচ্ছে। কিন্তু যাত্রীরা এমন আসনে যাতায়াত করতে রাজি হবেন তো? সোশ্যাল মিডিয়ায় সেটা নিয়েই মিশ্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে। আরও পড়ুন: Mid-da𝕴y meal: দেড় মাস পরে খুলছে স্কুল, মিড ডে মিল নিয়ে বড় নিꦏর্দেশ শিক্ষা দফতরের
'চ♉েইজ লংগু' নামে এই এয়ারপ্লেন সিটের প্রোটোটাইপের ছবি ২০২২ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। ডিজাইনার আলেজান্দ্রো নুনেজ ভিসেন্ট এর ডিজাইন করেছিলেন।
২৩ বছর বয়সী এই ডিজাইনার আবার এই সিটিং ব্যবস্থার একটি নতুন ছবি প্রকাশ করেছেন। জার্মানির হ𒊎ামবুর্গে এয়ারক্রাফ্ট ইন্টেরিয়র এক🌳্সপোতে এর প্রদর্শনী হয়েছে। আর তারপরেই ফের সকলের আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে এই সিটিং।
নতুন ফটোয় কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া এসেছে। অনেকেই অবশ্য পৈটিক গোলযোগজনিত 'বায়ু প্রবাহ' নিয়ে মস্করা করেছেন। তাঁদের মতে,𝐆 এমন পরিস্থিতিতে নিচের সিটে বসে থাকা যাত্রীর অত্যন্ত দুরাবস্থা হতে পারে।
অনেকে আবার গুরুতর কিছু বিষয়ও তুলে ধরেছেন। তাঁদের মতে এ♛ই ধরন🌜ের সিটে দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে যাত্রীদের দ্রুত বের করে আনায় সমস্যা হতে পারে। তাই এই ডিজাইনের নিরাপত্তা আরও পর্যালোচনা করা প্রয়োজন বলে মত প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
বর্তমানে দূরপাল্লার উড়ানে লেগরুম, অর্থাত্ সামনের ও পিছনের সিটের মধ্যে ফাঁক একটি বহুল আলোচনার বিষয়। লেগরুম কম থাকার কারণে দীর্ঘ সময়ের বিমানযাত্রায় যাত্রীদের পা ভাঁজ করে একটানা বসে থাকতে হয়। পা টানটান করার সুযোগ পান না তাঁরা। ঘুম বা বিশ্রাম তো দূরের কথা। এটি বিশ্বজুড়ে একটি অত্যন্ত গুরুতর বিষয়। যাত্রীদের সং🍸খ্যা সর্বোচ্চ রাখার জন্য বিমান সংস্থাগুলিও যতটা সম্ভব কাছাকাছি করে আসনগুলি সাজায়। এদিকে এই নিয়ে বিমানযাত্রীদের অভিযোগেরও অন্ত নেই।
এর প্রেক্ষিতেই অনেক যাত্রী এই ডিজাইনের প্রশংসা করেছেন। তাঁদের মতে, এই ধরনের ডিজাইনের কারণে যাত্রীদের লেগ স্পেস বৃদ্ধি পাবে। এতে দীর্ঘ রুটে যাতায়াত করা আরও আরামদায়ক হবে। আরও পড়ুন: বিমান দুর্ঘটনার ৪০ দিন পরে জঙ্গল থেকে উদ্ধার ৪ শিশু! কী করে বেঁচে 🍸রইল তারা
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক