ভোজ্য তেল শিল্প স꧃ংস্থা বলছে, 'ভারত সরকারকে অবশ্যই পাম তেলের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে কথা বলﷺতে হবে৷'
ইন্দোনেশিয়ার পাম তেল রফতানি বন্ধ হলে ক্ষতি হবে ভারতের। সে দেশের সঙ্গে তাই আলোচনায় বসুক কেন্দ্র সরকার। এমনই দাবি জাতীয় ভোজ্য তেল শিল্প সংগঠনের। আরও পড়ুন : Jio: ইনস্টলেশনের ༒খরচ লাগবে না! ৩৯৯ꦅ টাকায় অঢেল ডেটা, OTT
সলভেন্ট এক্সট্র্যাক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের (SEA) দাবি:
'আমরা সরকারকে ভোজ্য তেল রফতানি নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে সর্বোচ্চ কূটনৈতিক পর্যায়ে ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে আলোচনা শুরু করার পরামর্শ দিয়েছি। নতুবা এটি আমাদের অভ্যন্তরীণ 🐻বাজারে গুরুতর প্রভাব ফেলবে। কারণ আমাদের মোট পাম তেলের অর্ধেকই ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করা হয়। অন্য কেউ তা পূরণ করতে পারবে না,' এসইএ-র ডিরেক্টর জেনারেল বি ভি মেহতা পিটিআইকে এমনটাই জানিয়েছেন। কেন্দ্রীয় খাদ্য মন্ত্রকের সঙ্গে এসইএ যোগাযোগ করছে, জানান তিনি।
কবে থেকে রফতানি বন্ধ করবে ইন্দোনেশিয়া?
আগামওী ২৮ এপ্রিল থেকꩲে বিদেশে পাম তেল রফতানি বন্ধ করবে ইন্দোনেশিয়া।
কেন হঠাত্ রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত?
ইন্দোনেশিয়ার অভ্যন্তরেই বর্তমানে তেলের ঘাটতি রয়েছে। বেড়🔯ে যাচ্ছে দাম। সেই কারণেই আপাতত রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত।
পাম তেল কী কাজে লাগে?
পাম তেল শুধু রান্নাই নয়। প্রক্রিয়াজাত খাবার, প্রসাধনী এবং জৈব জ্বালানীতে ব্যবহৃত হয়। এটি বিশ্বের সর্বাধিক ব্যবহৃত 🌼উদ্ভিজ্জ তেল। বিস্কুট, মার্জারিন, লন্ড্রি ডিটারজেন্ট, চকোলেট, নুডলস, সাবান, শ্যাম্পু সহ বহু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য উত্পাদনে ব্যবহৃত হয়।
ভারতে কেন প্রভাব পড়বে?
বিশ্বের বৃহত্তম পাম তেল উত্পাদনকারী ইন্দোনেশিয়া। আর তাদের সবচেয়ে বড় ক্রেতা ভারত ও চিন। ভারত☂ের মোট পাম তেলের প্রায় ৫০%-ই আসে ইন্দোনেশিয়া থেকে। ফলে বাজারে হঠাত্ ꦅপাম তেল কমে যাবে। ফলে বাড়বে দাম।
আর সেই কারণেই পাম তেল ব্যবহৃত হয়, এমন প্রতিটি দ্রব্যেরই দাম ব🍸ৃদ্ধি পাবে।