স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও সরকারি জমিতে জবরদখল করা দেশের অন্যতম দুঃখের ঘটনা। বৃহস্পতিবার এই মন্তব্য করেছে দেশের শীর্ষ আদালত। পাশাপাশি গুজর𒁏াত, হরিয়ানাতে সরকারি জমি দখল করে রাখা প্রায় ১২০০ বস্তিকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। তবে এর সঙ্গেই🔯 আগামী ৬ মাসের জন্য় ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যাপারেও আদালতের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে এই জবরদখলের জেরে সুরাত-উধানা-জলগাঁও রেলপথের সম্প্রসারণের কাজও সেই ২০১৮ সাল থেকে থমকে রয়েছে। রেলের জমি জবরদখল হয়ে যাওয়ার জে🌞রেই সমস্যা তৈরি হয়েছিল। এদিকে পুনর্বাসনের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন সে♈খানকার বাসিন্দারা। তবে জবর দখলের জেরে করদাতাদের টাকায় উন্নয়নের বরাদ্দ কীভাবে খরচ করা যাচ্ছে না তা নিয়ে মন্তব্য করেছে আদালত। বিচারপতি এ এম খানউইলকার, দীনেশ মাহেশ্বরী ও সিটি রবিকুমারের বেঞ্চ জানিয়েছে, স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও এটা দেশের একটি দুঃখের কাহিনি। করদাতাদের টাকা জলে চলে যাচ্ছে।
আদালতের পর্যবেক্ষꦬণ, এব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসনের সজাগ থাকা দরকার। সমস্ত প্রধান শহরে বস্তি গজিয়ে উঠছে। যদি আপনি জবরদখলের অনুমতি না দেন তবে পরিকল্পিত উন্নয়ন হতে পারে। তবে উচ্ছেদের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে পরবর্তী ৬ মাস ২ হাজার টাকা ভাতা দেওয়ার ব্যাপারেও আদালত নির্দেশ দিয়েছে।