অস্ট্রেলিয়ায় প্রথম H5N1 ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে একটি শিশু। রিপোর্টে উল্লেখ করা 🅺হয়েছে যে ওই শিশুটি গত মার্চ মাসে ভারত থেকে ফিরে আসে। এরপরই দাবি করা হচ্ছে সে কোনওভাবে bird Flu ভাইরাসের 🦄সংক্রমণের মধ্য়ে পড়েছিল।
ভিক্টোরিয়া হেল্থ ডিপার্টমেন্টের তরফে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে এই কেসটির সঙ্গে অন্য কেউ সংক্রামিত হয়েছে🌳 কি না সেটা ঠিক বোঝা যাচ্ছে না। এটা হল অস্ট্রেলিয়ায় প্রথম H5N1 ভাইরাসের সংক্রমণ। একটি শিশুর শরীরে সংক্রমণ ছড়িয়েছিল। মনে করা হচ্ছে সে ভারতে গিয়েই সংক্রামিত হয়েছিল। এরপর সে তার নিজের দেশে ফিরে আসার পরে ব্যাপারটি জানা যায়। পজিটিভি ইনফ্লুয়েঞ্জার নমুনা পরীক্ষার সময় বিষয়টি জানা যায়। ভিক্টোরিয়া হেলথ সিস্টেমের নজরদারিতে ব্যাপারটি ধরা পড়ে।
এদিকে বিবৃতিতে বলা হয়েছে সাধারণত এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা মানুষের হয় না। কিন্তু কিছুক্ষেত্রে আবার মানুষের মধ্য়েও এই ধরনের সংক্রমণ দেখা যায়। বর্তমানে গোটা বিশ্বে পশু, পাখিদের মধ্য়ে এই এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জার সংক্রমণ হচ্ছে। এদিকে ২০২৪ সালের মার্চ মাসে এক শিশুর শরীরে এই সংক্রমণের সন্ধান মিলেছিল। সে ভারত থেকে অস্ট্রেলিয়ার ফিরে আসার পরে তার শরীরে এই সংক্রমণের সন্ধান মিলেছে। কিছুদিনের জন্য তার ভয়াবহ সংক্রমণ হয়েছিল। পরে সে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে🃏 যায়।
এদিকে অস্ট্রেলিয়ায় সাধারণত H5N1 ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকে সেখানকার পশুপাখিরা। তবে বর্তমানে অন্যতম একটি বার্ড ফ্লুর সন্ধান মিলেছে। যেটা মে𒆙লবোর্নের একটি ডিমের ফার্মে দেখা মিলেছে।
তবে অস্ট্রেলিয়ার স্বাস্থ্য দফতরের 🐷তরফে বলা হয়েছে, গোটা বিশ্বে মানুষের শরীরে বার্ড ফ্লুর সংক্রমণ সেভাবে হয় না। তবে কিছু ক্ষেত্রে বিরল কিছু ঘꦓটনা রয়েছে। যেখানে দেখা যায় মানুষরাও এই রোগে সংক্রামিত হয়।
H5N1 ভাইরাস। এটা এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা বা বার্ড ফ্লু বলেও পরিচিত। এটা প্রাথমিকভাবে পাখিদের আক্রান্ত করে। তবে এক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে একজন শিশু আক্রান্ত হয়েছিল। সেটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সাধারণত যেটা হয় যে বার্ড ফ্লুতে আক্রান্ত কোনও পাখির সঙ্গে যদি কোনও ব্যক্তির সরাসরি সংস্পর্শে আসে তবে ওই মানুষের এই সংক্রমণ হওয়ার একটা বিষয় থাকে। এর জেরে প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট হয়। মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তবে মানুষ থেকে মানুষে সাধারণত এটা সং💟ক্রামিত হয় না। তবে একবার যদি হয় তবে সেটা ছড়িয়ে পড়তে পারে।