গঙ্গায় মৃতদেহ ভেসে যাওয়ার ঘটনাকে খুবই গুরুতর বলে আখ্যা দিয়েও এই সংক্রান্ত মামলার প্রেক্ষিতে 🌞কোনও রায়দান থেকে বিরত থাকল সুপ্রিমকোর্ট। সুপ্রিমকোর্টের তরফে জানানো হয়েছে। এই বিষয়টি জাতীয় মানবাধিকার কমিশন সবথেকে ভালো ভাবে খতিয়ে ღদেখতে পারবে। উল্লেখ্য, গঙ্গায় মৃতদেহ ভেসে যাওয়ার এই ঘটনাটি সুপ্রিমকোর্টের নজরে আনে একটি এনজিও। মৃতদের অধিকার রক্ষার্থে একটি জনস্বার্থ মামলাও দায়ের করা হয়। আবেদনকারীর আইনজীবীর অভিযোগ, গঙ্গায় মৃতদেহ ভেসে যাওয়ার দৃশ্য গোটা বিশ্বে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। পাশাপাশি শ্মশান ঘাটে খরচ কমানোরও আবেদন জানান।
এদিকে এই আবেদনের প্রেক্ষিতে সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতি এল নাগেশ্বর রাও বলেꦿন, 'আমরা মানছি যে আপনি যেই সমস্যার কথাটি তুলে ধরেছেন তা খুবই গুরুতর। তবে ভাগ্যক্রমে এখন আর এমন ঘটনা ✱ঘটছে না। আপনি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কাছে যান। কমিশন আপনার উত্থাপিত সমস্যার সমাধান করবে।'
প্রসঙ্গত, করোনা আবহে বিহার এবং উত্তরপ্রদেশে গঙ্গার বহমান অংশে একের পর এক মৃতদেহ ভেসে যেতে 𓆉দেখা গি⭕য়েছে। যা নিয়ে বিতর্কও হয়েছে বিস্তর। অনেকেরই অভিযোগ, গঙ্গায় যাঁদের দেহ ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে, তাঁদের সকলেরই কোভিডে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ গিয়েছে।
এই ঘটনা সামনে আসতেই মে মাসে বিহার ও উত্তরপ্রদেশে গঙ্গায় একাধিক মৃতদেহ ভেসে আসা নিয়ে কেন্দ্রকে নেটিস পাঠায় জাতীয় 🉐মানবাধিকার কমিশন। একইসঙ্গে নোটিস পাঠানো হয়েছে উত্তরপ্রদেশ ও বিহার সরকারকেও। বিবৃতিতে মানবাধিকার কমিশনের তরফে বলা হয়েছিল, দেখে মনে হচ্ছে প্রশাসন জনসাধারণকে সচেতন করতে এবং গঙ্গাতে মৃতদেহ পোড়ানো বন্ধ করতে ব্যর্থ হয়েছে।൲ সারি সারি মৃতদেহ গঙ্গায় পড়ে থাকায় একদিকে যেমন সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা বাড়ছে, তেমনই বাড়ছে গঙ্গার দূষণ।