২০২১ সালের গান্ধী শান্তি পুরস্কার প্রদান ♉করা হচ্ছে উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষপুরের গীতা প্রেসকে। এক অফিশিয়াল বক্তব্যে জানানো হয়েছে, ‘সামাজিক, আর্থিক, রাজনৈতিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান যা অহিংস ও গান্ধীবাদী চিন্তার মাধ্যমে’ এই গীতা প্রেস রেখেছে। উল্লেখ্য, গান্ধী শান্তি পুরস্কারের বিচারকমণ্ডলীর প্রধান হিসাবে ক্ষমতাবলে রয়েছেন দেশের প্রধাꦛনমন্ত্রী। আর বর্তমানে সেই ক্ষমতায় রয়েছেন নরেন্দ্র মোদী।
কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রকের তরফে পেশ করা এক বিবৃতিতে রবিবার ১৮ জুন জানানো হল গান্ধী শান্তি পুরস্কার প্রাপকের নাম। যে বিচারকমণ্ডলী এই শান্তি পুরস্কার প্রাপকের নাম বেছে নিয়েছে, 📖তার প্রধানের পদে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। জানা গিয়েছে, বিচারকমণ্ডলীর প্রধানের পদে বসে, প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, শান্তি ও সামাজিক সম্প্রীতি রক্ষার্থে গীসা প্রেস কতটা অবদান রেখেছে, তার কথা। গীতা প্রেশ ইতিমধ্যেই ১০০ বছর পার করেছে। জাতির স্বার্থে এই গীতা প্রেস যে কাজ করেছে, তার বিষয়ে বিচারকমণ্ডলীকে অবহিত করেন প্রধানমন্ত্রী।
(আসছে আরও ৫ টি বন্দ🔯ে ভারত ট্রেন! জুনের শেষেই উদ্বোধন, চলবে এই রুটগুলিতে)
উল্লেখ্য, ১৯২৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় গীতা প্রেস। বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রকাশনা সংস্থা এরা। ১৪ টি ভাষায় ইতিমধ্যেই ৪১.৭ কোটি বই প্রকাশ করেছে গীতা প্রেস। এরমধ্যে ১৬.২১ কোটি শ্রীমদ্ভগবত গীতা রয়েছে। এদিকে, গান্ধী শান্তি পুরস্কারের পথ চলা শুরু হয়েছিল ১৯৯৫ সাল থেকে। সরকার এই পুরস💝্কার দিয়ে থাকে। মহাত্মা গান্ধীর ১২৫ তম জন্মবার্ষিকীতে গান্ধী শান্তি পুরস্কারের পথ চলা শুরু হয়েছিল। উল্লেখ্য, এই পুরস্কার জাতি, জাতি, ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, শ্রেণি, লিঙ্গ ভেদে শান্তি রক্ষার্থে যাঁরাই এগিয়ে আসবেন, তাঁদেরই প্রদান করা হয়। তবে প্রতি বছরের বার্ষিক এই পুরস্কার কে পাবেন, তা বেছে নেয় বিচারকমণ্ডলী। আর এই বিচারকমণ্ডলীর প্রধান প্রধানমন্ত্রী। এই পুরস্কারের মূল্য ১ কোটি টাকা। ২০১৯ সালে এই পুরস্কার পেয়ে꧟ছিলেন সুলতান কাবুস বিন সইদ আল সইদ, ২০২০ সালে এই পুরস্কার প্রদান করা হয় প্রয়াত বঙ্গবন্ধু সেখ মুজিবর রহমানকে।