পঞ্জাবের গোইন্দওয়াল জেলে সদ্য ব্যাপক মারপিটের খবর আসে। জেলের ভিতর কয়েদিদের মধ্যেই চলে এই মারপিট। আর তখনই সিধু মুসেওয়ালা হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত মনদীপ সিং, যাকে ‘তুফান অফ বাটা🔯লা’ ও মনমোহন সিং যাকে ‘মোহনা অফ বুধালা’ বলা হয়, তাদের মৃত্যু হয়েছে। প্রসঙ্গত, সিধু মুসেওয়ালা হত্যাকাণ্ডের মতো হাইপ্রোফাইল কেসের অভিযুꦆক্তদের এভাবে মৃত্যু হওয়ার ঘটনা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলে জানা যাচ্ছে।
সিধু মুসেওয়ালা হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্তꦦ আরও এক বন্দির জেলের মধ্যের মারপিটে আহত হওয়ার তথ্য উঠে এসেছে। জানা গিয়েছে, পঞ্জাব🍎ী ওই গায়ককে খুনে অভিযুক্ত ‘কেশব অফ ভতিন্ডা’ এই ঘটনায় আহত হয়েছে। জানা গিয়েছে, মৃত তুফান মূলত মুসেওয়ালার খুনিকে গাড়ির যোগান দিয়েছিল। প্রশ্ন উঠছে এই হাইপ্রোফাইল মামলার অভিযুক্তদের জেলের ভিতর নিরাপত্তার মধ্যে কীভাবে হল, তা নিয়ে। এই মামলা ঘিরে বহু প্রশ্নচিহ্ন পুলিশ প্রশাসনের দিকে যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২৯ মে পঞ্জাবের গায়ক সিধু মুসেওয়ালাকে গুলি করে খুন করা হয়। উল্লেখ্য, পঞ্জাব সরকার তাঁর নিরাপত্তায় যেদিনই কাটছাঁট করেছিল, ঠিক তার পরদিনই ঘটে যায় ওই ঘটনা। তাঁকে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি করা হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। তখনই মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়েন সিধু। জানা যায়, সিধু মুসেওয়ালার শরীরে ৩০ রাউন্ড গুলি চালানো হয়। ড্রাইভারের সিটে তখনই মৃত অবস্থায় দেখা যায় ২৮ বছর বয়সী সিধু মুসেওয়ালাকে। সেই ঘটনা নিয়ে ব্যাুক তোলপাড় হয় পঞ্জাবের রাজনীতিতে। উঠে আসে লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের নাম। (শাশুড়ি এলিজাবেথের ইচ্ছারဣ বিরুদ্ধে ক্যামিলা! প্রত্যাখ্যান 'কুইন কনসর্ট 🤡শিরোপা?)
তদন্তে জানা যায়, লরেন্স বিষ্ণোই এই ঘটনার মূলচক্রী। মাস্টারমাইন্ডকে সঙ্গে সঙ্গে গ্রেফতার করা হয়। দিনে দুপুরে এমন গুলি চালানোর ঘটনায়, বিষ্ণোই গ্যাংয়ের খুবই ঘনিষ্ঠ গোল্ডি ব্রার রয়েছে তদন্তকারীদের স্ক্যানারে। বিষ্ণোই আপাতত জেলে। এনআইএ এই হাইপ্রোফাইল হত্যাকাণ্ডের দায়িত্ব নিতেই বিꦰষ্ণোইকে দিল্লিতে সন্ত্রাসী হামলায় ষড়যন্ত্রের অভিযোগে গ্রেফতার করে। প্রসঙ্গত, গোটা পঞ্জাব জুড়ে গ্যাংস্টারদের মধ্যে সংঘাতে পর পর হিংসার নানান ঘটনা উঠে আসছে।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক⭕ //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup