উড়ে আসছে শুধু টাকা। কোনওটা, ৫০ টাকার নোট, কোনওটা ১০০, কোনও তার চেয়ে বেশি, আবার কোন নোট ২০ টাকার। মুখের ওপর, মাথার ওপর, বাদ্যযন্ত্রের ওপর পড়ছে শুধু টাকা, আর তারই মꩲাঝে গানের সুরে মাতাচ্ছেন পল্লীগীতি শিল্পি গীতা রাবারি। গুজরাটের কচ্ছে স🗹দ্য আয়োজিত হয়েছে এক অনুষ্ঠান। সেখানের ভিডিয়ো গীতা নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় দিয়েছেন। যেখানে গীতাকে কেন্দ্র করে বর্ষণ হওয়া মোট টাকার অঙ্ক ৪ কোটি।
যে ভিডিয়ো দেখা যাচ্ছে, সেখানে শুধুই মঞ্চে গায়িকা ও কয়েকজন ব্যক্তি এবং তাঁর সঙ্গে থাকা বাদ্যযন্ত্রের বাদকদের দেখা যাচ্ছে। আর তাঁদের বাদ দিয়ে বাকি সব কিছু যেন ‘টাকায় মোড়া’! যেদিকে দৃষ্টি যায়, সেদিকেই গুচ্ছ গুচ্ছ টাকার নোট। প্রসঙ্গত, গায়িকার গান পছন্দ হলে তাঁকে লক্ষ্য করে টাকা উড়িয়ে দেওয়ার রীতি বহু জায়গায় প্রচলিত। সেই রীতির একটি দিক উঠে এল গুজরাটের কচ্ছের এই অনুষ্ঠানে। গীতা রাবারিকে কচ্ছ এলাকায় সকলে ‘কচ্ছি কোয়েল’ নামে উল্লেখ করে থাকেন। তাঁর সুরের মুর্চ্ছনায় কার্যত ঘায়েল আট থেকে আশি! সদ্য তাঁর গাওয়া গান ‘রোমা সের মা’ খুবই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। শুধু যে গীতার পল্লীগীতি বাজারে ব্যাপক জনপ্রিয় তা নয়, তাঁর গাওয়া এ🐟কাধিক গান গোটা গুজরাটে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। সেই বিখ্যাত শিল্পী গীতা মঞ্চে উঠতেই দর্শককূল থেকে শুরু হয় অর্থ বর্ষণ।🌃 আর সেই অর্থ বর্ষণের ফলে মোট টাকার অঙ্ক গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৪ কোটিতে। সেই ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই হয়েছে ভাইরাল।
(ইউক্রেন ফেরত ভারতীয় মেডিক্যাল পড়ুয়াদের পরীক༒্ষা নিয়ে এই সুখবর এল শেষ♑মেশ!)
জানা যায়, গুজরাটের কচ্ছের এক গ্রামে জন্মগ্রহণকারী গীতা পঞ্চম শ্রেণিতে পড়াকালীন সময় থেকেই গান গাইছেন। কচ্ছের তাপ্পাড় গ্রামের জন্মগ্রহণকারী গীতা ধী⛎রে ধীরে গুজরাটি গায়ক গায়িকাদের মধ্যে বেশ তাবড় নাম হয়ে ওঠেন। তাঁর গাওয়া গানগুলি বহুজনের কণ্ঠে শোনা যেতে থাকে। সেই নাম ধরে রেখে এখনও গু🌄জরাটি পল্লীগীতি গায়িকা হিসাবে খ্যাতি পেয়ে চলেছেন গীতা।