কোনও প্রত্যাশা বা কারণ ছাড়াই অন্যদের প্রতি সহমর্মিতা। আর এটুকুই মুহূর্তে আমাদের সমাজকে বদলে দিতে পারে৷ আর সেই উদাহরণই উঠে এল আরও একটি ভিডিয়োয়। টিকটক এবং পরে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট হওয়া এই ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, কীভাবে একটি মেয়ে চিয়ারলিডিং প্রতিযোগিতায় সাহসের সঙ্গে পারফর্ম করছে। আর তাঁকে কীভাবে উপস্থিত জনতা উত্সাহ দিচ্ছে, তা সত্যিই দেখার মতো। ভিডিয়োটি সম্ভবত মা♚র্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনও স্কুলের। চিয়ারলিডারকেই ‘চিয়ার’ করলেন দর্শকরা।
জীবনের প্রথম প্রতিযোগিতা। স্বাভাবিকভ﷽াবেই বেশ ভয় পেয়েছিল বছর ছয়েকের মেয়েটি। পারফর্ম করার আগে রীতিমতো নার্ভাস হয়ে যায় সে। কেঁদে ফেলে। কিন্তু সেই সমꦑয়েই সকলে তাঁকে সাহস জোগান। মেয়েটি নাচতে শুরু করতেই উপস্থিত জনতা হইহই করে ওঠে। আর চিয়ারলিডারের কাজই জনতাকে মাতিয়ে তোলা। সেই কাজে যে মেয়েটি সফল হয়েছে, তা বলাই বাহুল্য।
ভিডিয়োটি মেয়েটির মা তুলেছেন🥃। তিনিই সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। লিখেছেন, তাঁর সাহসী ছোট্ট মেয়ের বিষয়ে তিনি গর্বিত। নার্ভাস মুহূর্তেও তিনি দুর্দান্ত পারফর্ম করেছেন।
দেখুন সেই ভিডিয়ো:
মার্কিন মুলুকে চিয়ার লিডিং রী🌳তিমতো একটি স্পোর্টস। সেখানে ছোটো থেকেই স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে দলীয় প্রতিযোগিতা হয়। শুধু নাচ নয়, রীতিমতো কোরিওগ্রাফ করে অ্যাক্রোব্যাটিক্স করে দেখাতে হয়। মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেরাওꦐ এতে অংশ নেয়।