জ্ঞানবাপী মসজিদে 'শিবলিঙ্গ' পুজো অনুমতি করার অনুমতি দিতে হবে। নাহলে কিছু খাবেন না। এমনই দাবি ক😼রলেন স্বামী অভিমুক্তেশ্বরানন্দ। যিনি জানিয়েছিলেন, জ্ঞানবাপী মসজিদ♔ের ‘শিবলিঙ্গে’ পুজো দিতে যান। যদিও তাঁকে বারাণসীর শ্রী বিদ্যা মঠ থেকে বেরোনোর আগেই আটকে দেয় পুলিশ। তারপরই 'অনশন' শুরু করেন।
স্বামী অভিমুক্তেশ্বরাননꦰ্দ বলেন, ‘আমরা আদালতের সিদ্ধান্ত মেনে চলব। কিন্তু আদালতের সিদ্ধান্ত পর্যন্ত কি ভগবান ক্ষুধার্ত ও তৃষ্ণার্ত থাকবেন? আমরা (প্রার্থনার আর্জি জানিয়ে) রিভিউ পিটিশন দাখিল করেছি। কিন্তু পুলিশের থেকে কোনও প্রতিক্রিয়া মে⛎লেনি।’ সঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমার নিজের মোবাইল থেকে কমিশনারকে পিটিশন পাঠিয়েছি এবং চিঠির সঙ্গে আমাদের লোকজনদের ডেপুটি কমিশনার কার্যালয়ে পাঠিয়েছি। আমার কাছে প্রমাণ আছে। আমি এখানে বসে থাকব এবং পুজো করে তবে খাব।’
এমনিতে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে জ্ঞানবাপী মসজিদ 🦩নিয়ে বিতর্ক চলছে। যে বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টেও গড়িয়েছে। গত মাসে সুপ্রিম কোর্ট জানায়, জ্ঞানবাপী মসজিদের সমীক্ষার নির্দেশ সংক্রান্ত ব্যাপারে কোনও হস্তক্ষেপ করা হবে না। যেখানে শিবলিঙ্গ পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। বিচাꩵরপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় জানিয়ে দেন, ‘এটা ভুলবেন না যে দেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য আমাদের জয়েন্ট মিশন রয়েছে। আমাদের ভারসাম্য ও শান্তি রক্ষা করা দরকার।’ মামলাটি বারাণসী জেলা আদালতে পাঠিয়ে সুপ্রিম কোর্ট।
তারইমধ্যে তারইমধ্যে গত মাসের শেষের দিকে কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের মহন্ত কুলপতি তিওয়ারি দাব🌄ি করেছিলেন, আরও একটি শিবলিঙ্গ আছে জ্ঞানবাপী মসজিদে। একটি ছবি দেখিয়ে তিনি দাবি করেছিলেন যে ১৫৪ বছর আগে ভগবান নন্দীর সামনে মানুষ বসেছিলেন।
‘হিন্দুস্তান টাইমস’ গ্রুপের ‘লাইভ হিন্দুস্তান’-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, জ্ঞানবাপী 💛মসজিদে আরও একটি শিবলিঙ্গ আছে বলে দাবি করে একটি ছবি (সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা) দেখিয়েছিলেন কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের মহন্ত। তাঁর দাবি, সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে ১৫৪ বছর আগে ভগবান নন্দীর সামনে বসে আছেন মানুষ। সেখানেই একটি দরজা💎 ছিল। যেখানে শিবলিঙ্গ আছে।