আল্লাহকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন এবং সর্বহারাদের নিজের আনন্দে শামিল করে নেওয়ার অপর নামই ইদ। রমজান মাসের শেষ দিন খুশির ইদ হিসেবে পালিত হয়। এ সময় নিজের আনন্দ অপরের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার জন্য জাকাত বা দান করা হয়ে থাকে। ইদের সকাল থেকেই হিড়িক পড়ে যায় একে অপরকে শুভেচ্ছা জানানোর।লকডাউনের মাঝে ইদ উপলক্ষে ডিজিটাল শুভেচ্ছা জানানোর চল ক্রমে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। চোখ রাখা যাক এমনই চালু কিছু শুভেচ্ছার উপরে। ১) আল্লাহর আশীর্বাদ গ্রহণ করে নিজের সমস্ত দুঃখ-কষ্ট ভুলে যাও, যা তোমার হৃদয়কে ভারাক্রান্ত করে রেখেছে। পরিবারের সঙ্গে এই আনন্দঘন মুহূর্ত পালনে মেতে ওঠ। ইদ মুবারক।২) দুঃখের সময় তুমি আমার মুখে হাসি ফোটাতে পারো। তোমার মতো বন্ধু আমার কাছে সম্পদ। আল্লাহ তোমার ওপর আশীর্বাদ বর্ষণ করুন। ইদ মুবারক।৩) আনন্দ ও সমৃদ্ধি প্রার্থনার আগে আমাদের আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও করুণা প্রার্থনা করা উচিত। আল্লাহ আমাদের ওপর করুণা বর্ষণ করুন। ইদ মুবারক।৪) ইদ মুবারক। এই সময়টিকে আঁকড়ে ধরে আনন্দে থাকুন। কারন স্বল্প সাধ্যের ওপর ভর করেই জীবনকে সুন্দর ও আনন্দের করে তোলা যেতে পারে। জেনে রাখুন, সমস্ত কিছু নির্ভর করে আপনার অন্তরাত্মা এবং চিন্তাভাবনার ওপরে।৫) বছরের এই দিনটিতে নিজের ভুল সংশোধন এবং অন্যের ভুলকে ক্ষমা করা উচিত। আনন্দে কাটুক ইদ।৬) প্রিয় বন্ধু, প্রার্থনা করি আল্লাহ তোমাকে সব সময় পথপ্রদর্শন করুন। কামনা করি, তাঁর দেখানো সেই পথে হেঁটে তুমি উন্নত ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাও। ইদ মুবারক৭) উৎসবে-আনন্দে প্রাণ ভরে হাসুন। আল্লাহর ঐশ্বরিক আশীর্বাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের দিন এটি। ইদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা।৮) ইদের ধার্মিক আবহ এবং আনন্দ শতগুণ বৃদ্ধি পেয়ে তোমার জীবনে চিরসুখের আগমন ঘটাক। আনন্দে থেকো, সুস্থ থেকো। ইদ মুবারক।৯) আল্লাহর আশীর্বাদের চেয়ে বড় অন্য কোনও আশীর্বাদ এই জগতে নেই। আবার পরম প্রাপ্তির চেয়ে বড় আনন্দ এই সংসারে অনুপস্থিত। তোমাকে ও তোমার পরিবারকে ইদ মুবারক।১০) এই ইদে তোমার মনে ভালোবাসা ও আনন্দের সঞ্চার হোক। সাফল্যের সমস্ত সুযোগ তোমার পথ চলা সহজ করে তুলুক।