গণধর্ষণের পরে হত্যা করা হয়েছে হাথরাসের দলিত মহিলাকে। বিচার বিভাগীয় হেফাজতে থাকা অভিযুক্ত চার জনের বিরুদ্ধে শুক্রবার চার্জশি🧜ট জমা দিল সিবিআই।
অভিযুক্ত সন্দীপ, কুশ, রবি ও রামুর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৫৪, ৩৭৬ এ, ৩৭৬ ডি এব🔜ং ৩০২ ধারায় ও তফশিলি জাতি/উপজাতি আইনে এফাইআর দায়ের করা হয়েছে।
অভিযোগ, গত ১৪ সেপ্টেম্বর হাথরাসে দলিত যুবতীকে ধর্ষণ করে উচ্চ শ্রেণির চার সদস্য। ২৯ সেপ্টেম্বর দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে চিক꧂িৎসারত যুবতীর মৃত্যু হয়। ৩০ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে তাঁর বাড়ির কাছেই পুলিশ দাহ করে যুবতীর দেহ। পরিবারের অভিযোগ, স্থানীয় পুলিশের জোরাজুরিতে তড়িঘড়ি তাঁদের অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়। যদিও পুলিশের দাবি, ‘পরিবারের ইচ্ছা মেনেই’ শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে।
দলিত যুবতীর গণধর্ষণ ও মৃত্যুর ঘটনায় এবং পুলিশের অপরাধ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টার বিরুদ্ধে দেশজুড়ে প্রতিবাদের ঢেউ তৈরি হয়🐷। চাপে পড়ে ঘটনায় পুলিশের থেকে সিবিআই-এর হাতে গত অক্টোবর মাসে তদন্তের ভার দেয় উত্তর প্রদেশ সরকার।
তদন্তে নেমে চার অভ🍬িযুক্তের ভূমিকা খতিয়ে দেখে সিব🅠িআই। তাদের গান্ধীনগরের ফরেন্সিক সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষাও করা হয়।
একই সঙ্গে জওয়াহারলাল নেহরু মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের যে চিকিৎসকদের অধীনে যুবতী ভরতি ছিলেন, তাঁদের সঙ্গেও কথা বলেন গোয়েন্দারা। দিল্লিতে আনার আগে লখনউয়ের এই হাসপাতালেই চিকিৎসা হয়েছিল নি𓄧হত দ💜লিত যুবতী।