সনাতন ধর্ম( Sanatan Dharma) বিতর্কে এবার নয়া মোড়। ডিএমকে মন্ত্রী উদয়নিধি স্ট্যালিনের মন্তব্যকে ঘিরে দেশ জুড়ে তোলপাড়। এর জল গড়িয়েছিল আদালত পর্যন্তও। তবে মাদ্রাজ হাইকো🌳র্ট জানিয়েছে, বাক স্বাধীনতাকে ঘৃণাসূচক মন্তব্য বলে উল্লেখ করা যায়𒀰 না।
সনাতন ধর্ম নিয়ে আদালতের পর♍্যবেক্ষণটা ঠিক কী?
হাইকোর্ট জানিয়েছে, সনাতন ধর্ম একটা শ্বাশত কর্তব্য। হিন্দুধর্মের নানা সোর্স থেকে এই চিরন্তন বা শ্বাশত কর্তব্যগুলি উঠে এসেছে। যারা হিন্দুত্বের মাধ্যমে গোটা জীবনটা পরিচালনা করছেন তাদের মধ্য়ে এই গুলি যুক্ত হয়। তার মধ্য়ে রয়েছে দেশের প্রতি কর্তব্য, রাজার কর্তব্য, প্রজাদের প্রতি র🗹াজার কর্তব্য, বাবা মা ও গুরুর প🐓্রতি কারোর কর্তব্য। গরিবদের প্রতি যত্নবান হওয়া। আরও অনেকের প্রতি কর্তব্যবোধকে জাগরিত করা। সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর।
বিচারপতি এন শেশাশেয়ি গত ১৫ সেপ𒁃্টেম্বর এই রায়দান করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন এই যে সনাতন ধর্মের পক্ষে ও সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে যে মত সেই বিতর্ক সম্পর্কে কোর্ট অত্যন্ত ভালো ভাবে🤪 সচেতন।
সেই সঙ্গে হাইকোর্ট জানিয়েছে, এটা✃🌠 নিশ্চিত করাটা খুব দরকার যে যখন কথা বলার স্বাধীনতা ধর্ম সম্পর্কে থাকে সেটা যেন কাউকে আঘাত না করে।
সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, কোথাও একটা সনাতন ধর্ম সম্পর্কে বলা হচ্ছে যে এটা খালি জাতপাত আর অস্পৃশ্যবাদকে উসকানি দেয়। তবে যে দেশে সকলের সমান অধিকার রয়েছে সেখানে অস্পৃশ্যবাদকে কোনওভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তবে অস্পৃশ্যতাবাদকে আগেই নিষিদ্ধ ঘোষণা করা 𝕴হয়েছে। এটা মৌলিꦿক অধিকারের একটা অংশ।
আদালত জানিয়েছে, প্রতিটি নাগরিক তাদের আদর্শকে ও প্রতিষ্ঠানকে মেনে চলতে বাধ্য।অস্পৃশ্যতা যদি সেটা সনাতন ধর্মের মধ্য়ে অথবা বাইরে যাই হোক না কেন সেটা কোনওভাবেই সাংবিধানিক নয়। তবে দুঃখের সঙ্গে বলছি এটা෴ এখনও কিছু জায়গায় থেকে গিয়েছ𝐆ে।
আসলে সময়ের সঙ্গে ধর্মীয় আচারের🦂 মধ্যে কিছ কুপ্রথা প্রবেশ করে। তারা আগাছার মতো। কিন্তꦰু আগাছার জন্য় শস্যকে কেন কেটে ফেলবেন? বক্তব্য আদালতের।
আসলে স্থানীয় একটা সরকারি কলেজের নোটিশের বিরুদ🅺্ধে আদালতে নালিশ করেছিলেন এক ব্যক্তি। ডিএমকে প্রতিষ্ঠাতা সিএন আন্নাদুরাইয়ের জন্মবার্ষিকীতে ছাত্রীদের রচনা লিখতে দেওয়া হয়েছিল সনাতন ধর্মের বিরোধিতা বিষয়ে। তবে আদালত সেই আপিল খারিজ করে দেয় কারণ কলেজ নোটিশ প্রত্য়াহার করে নিয়েছিল।