বেশি 🥂পেনশন পেতে কত টাকা দিতে হবে? সেই সংক্রান্ত নয়া বিজ্ঞপ্তি জারি করল এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (ইপিএফও)। গত রবিবার জারি করা ওই বিজ্ঞপ্তিতে কর্মচারী এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার জমা দেওয়া তথ্য ও বেতন সংক্রান্ত তথ্য খতিয়ে দেখা নিয়ে নয়া কয়েকটি বিষয় জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, আবেদন এবং বেশি পেনশনের বিষয়টি খতিয়ে দেখবে ফিল্ড অফিস। যদি যাবতীয় শর্তপূরণ করে, তাহলে সংশ্লিষ্ট সংস্থার দেওয়া বেতন সংক্রান্ত তথ্যের সঙ্গে ফিল্ড অফিসের হাতে থাকা তথ্য মিলিয়ে দেখা হবে।
যে যোগ্য গ্রাহকরা মাসে ৫,০০০ টাকা বা ৬,৫০০ টাকার বেশি জমা দিয়েছেন বা বেশি পেনশনের বিকল্প বেছে নিয়েছেন বা ২০১৪ সালে এমপ্লয়িজ প🐠েনশন স্কিম ৯৫-র সংশোধনী আগে যে যোগ্য গ্রাহকদের বেশি পেনশনের আরꦑ্জি খারিজ করে দেওয়া হয়েছে, তাঁদের জন্য ইপিএফওয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বেশি পেনশনের তথ্য প্রদান করা হয়েছে।
ইপিএফওয়ের তরফে জানানো হয়েছে, বাড়তি সুবিধা পাওয়ার জন্য নিজেদের কোম্পানির সঙ্গে যোগ্য গ্রাহকদের নির্দিষ্ট ফর্মের (যা কমিশনার নির্ধারিত ফর্ম) মাধ্যমে যৌথভাবে আবেদন করতে হবে। সেইসঙ্গে অন্যান্য যাবতীয় নথি ✱জমা দিতে হবে বলে জানানো হয়েছে।
যে যে ক্ষেত্রে ফিল্ড অফিস এবং কোম্পানির তথ্য মিলে যাবে, সেক্ষেত্রে বকেয়া অর্থের পরিমাণ হিসাব করা হবে এবং সেই অর্থ জমা দেওয়া বা ট্রান্সফার করে দেওয়ার জন্য নির্দেশ জারি করা হবে। কিন্তু কোমꦜ্পানি ও ফিল্ড অফিসের তথ্যে গরমিল ধরা পড়লে তা সংশ্লিষ্ট কর্মচারী/পেনশনভোগী এবং তাঁর কোম্পানিতে জানাবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। তারপর সঠিক তথ্য জমা দেওয়ার জন্য এক মাস সুযোগ দেওয়া হবে বলে ইপিএফওয়ের তরফে জানানো হয়েছে।
যদি বেশি পেনশনের আবেদনে কোম্পানির অনুমোদন না মেলে
বেশি পেনশনের আবেদনে যদি অনুমোদন প্রদান না করে কোম্পানি, তাহলে সেই আবেদন খারিজ করে দেওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে একটি সুജযোগ দেওয়া হবে। সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সংস্থা বাড়তি তথ্যপ্রমাণ জমা দিতে পারবে বা কোনও ভুল (কর্মচারী বা পেনশনভোগীর করা কোনও ভুল হলেও) সংশোধন করতে পারবে। কর্মচারী বা পেনশনভোগীকে জানিয়ে সেই কাজ করার জন্য এক মাস মিলবে।
যদি তথ্য অসম্পূর্ণ বা ভুল হয়
ইপিএফওয়ের🐲 তরফে জানানো হয়েছে, যে তথ্য জমা দেওয়া হয়েছে, তা যদি সম্পূর্ণ না হয় বা সেই তথ্যে যদি কোনও ভুল থাকে, তাহলে কর্মচারী বা পেনশনভোগীকে জানিয়েই এক মাসের মধ্যে কোম্পানির থেকে তথ্য তলব করা হবে। যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে𓆉 তথ্য জমা দেওয়া হয়, তাহলে সেই বিষয়টি এগিয়ে যাবে। যদি এক মাসের মধ্যে তথ্য না মেলে, তাহলে পুরো বিষয়টি বিবেচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানো হবে।