মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মন্ত্রী বাবা সিদ্দিকি হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত শিব কুমার গৌতমকে রবিবার উত্তরপ্রদেশের ꦅবাহরাইচ থেকে নেপালে পালানোর চেষ্টার সময় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, গৌতম, হরিয়ানার গুরনেল সিং এবং উত্তরপ্রদেশের সিদ্দিকির বাসিন্দা ধ্রামরাজ কাশ্যপ ১২ অক্টোবর মুম্বইয়ে তাঁর ছেলে জিশান সিদ্দিকির অফিসের বাইরে ৬🅺৬ বছর বয়সি সিদ্দিকিকে গুলি করে।
হামলার পরপরই সিং ও কাশ্যপকে গ্রেপ্তার করা হলেও গৌতম গ্রꩲেফতারি এড়িয়ে যান। উত্তরপ্রদেশ পুলিশের এসটিএফ ও মুম্বই পুলিশের যৌথ অভিযানে বাহরাইচের নানপাড়া এলাকায় গ্রেফতার করা হয় উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা ওই অভিযুক্তকে।
জেরায় অভিযুক্তরা জানিয়েছে, এনসিপি নেত𓆏ার গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে কয়েকদিন ধরে মুম্বইয়ে ছিল তারা। ১২ অক্টোবর রাতে তারা এই সুযোগে বাবা সিদ্দিকিকে হত্যা করে।
লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সঙ্গে তার সম্পর্কের কথা স্বীকার করে শিব কুমার জানিয়েছে, জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোল বিষ্ণোইয়ের নির্দেশেই এই খুনের ঘটনা ঘটা൩নো হয়েছে।
বাবা সিদ্দিকিকে যেখানে হত্যা করা হয়েছিল সেখান থেকে পালানোর পরে, শিব কুমার লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের কিছু স🎐হযোগীদের সাথে দেখা করতে মধ্যপ্রদেশের ওমকারেশ্বরে গিয়েছিলেন।
তবে মুম্বই পুলিশ তার অবস্থান ট্র্যাক 𝄹করলেও তাকে ধরতে পারেন🐷ি।
পুলিশ শিব কুমারের পরিবার এবং ঘনিষ্ঠ সহযোগী সহ প্রায় ৪৫ জনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে এবং শীঘ্রই তার সাথে ক্রমাগত যোগাযোগে ཧথাকা চারজন মূল ব্যক্তিকে শনাক্ত করে।
শিব কুমারের বাড়ির কাছেই একটি বাড়ি সেফহাউস হিসাবে ব্যবহৃত হত বলে সন্দেহ করা হয়েছিল। পুলিশ এরপর বিষয়টি বুঝতে পেরে ফাঁদ পাতে𒐪, চার সন্দেহভাজন তার সাথে দেখা করার জন্য অপেক্ষা করছিল। রবিবার তারা সফলভাবে শিব কুমার ও তার সহযোগীদের গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ ফাঁদ পাতে, চার সন্দেহভাজন তার সাথে ꧟দেখা কর𝄹ার জন্য অপেক্ষা করছিল। রবিবার তারা সফলভাবে শিব কুমার ও তার সহযোগীদের গ্রেপ্তার করে।
অনুরাগ কাশ্যপ, জ্ঞানপ্রকাশ ত্রিপাঠী, আক🐎াশ শ্রীবাস্তব এবং অখিলেশেন্দ্র প্রতাপ সিংকে শিব কুমারকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য এবং নেপালে পালানোর চেষ্টায় সহায়তা করার জন্য গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এꦺ মামলায় এখন পর্যন্ত ২০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
মুম্বই পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, বাবা সিদ্দিকির ছেলে তথা বিধায়ক জিশান সিদ্দিকিকꦜেও টার্গেট করা হয়েছে। বাবাকে গুলি করা তিনজনের একজনের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত করা মোবাইল ফোনে তার ছবি পাওয়া গেছে বলে জানা গেছে।