দিল্লির মুখ্য়মন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন অরবিন্দ কেজরিওয়𝔉াল। আর তারপরই তিনি এমন মন্তব্য করেছেন যা বিতর্ক উসকে দি𝐆য়েছে। তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, আমার নিজের একটা বাড়িও নেই। তিনি দিল্লির মুখ্য়মন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পরে তাঁর সরকারি বাংলোটা স্বাভাবিকভাবেই খালি করে দিতে হচ্ছে।
‘আমি কিছুদিনের মধ্য়েই মুꦺখ্যমন্ত্রীর বাংলো ছেড়ে দেব। আমার নিজের কোনও বাড়িও নেই। গত দশদ🌺িন ধরে আমি খালি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা অর্জন করেছি।’
তিনি বলেন, অনেকেই তাঁদের বাড়ি আꦜমায় ছেড়ে দ𝓰িতে চেয়েছেন।তবে নবরাত্রির আগে আপনাদের মধ্যে কারোর বাড়িতে গিয়ে থাকব। যন্তরমন্তরে বক্তব্য রাখার সময় তিনি একথা বলেন। সেই সঙ্গেই তিনি জানিয়েছেন, কোনও রাজনৈতিক চাপে তিনি পদ ছাড়েননি। বরং নৈতিক অবস্থান থেকে তিনি পদ ছেড়ে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমি মুখ্যমন্ত্রীর পদের লোভে বা দুর্নীতি করব বলে রাজনীতিতে আসিনি। আমি ভারত মাতার জন্য এসেছিলাম, দেশের রাজনীতিকে বদলাবো বলে এসেছিলাম। আমি যদি টাকা করতে চাইতাম সেটা আমি করতে পারতাম যখন আইটিতে কাজ করতাম। সেই সঙ্গ𝓀ে তিনি বলেন, কিছু রাজনীতিবিদের চামড়া মো﷽টা। তাদের যা কিছু বলো না কেন কিছু মনে করেন না। কিন্তু বিজেপি যখন আমায় চোর বলে, দুর্নীতিগ্রস্ত বলে তখন হৃদয় ভেঙে যায়।
তিনি বলেন, আমি জ🧔ানতে চাই মানুষ কি সত্যিই আমায় চোর ভাবে নাকি যারা আমায় জেলে পাঠিয়েছিল তাদের চোর বলে মনে করে? আমি যদি অসৎ হতাম তবে ফ্রিতে বিদ্যুৎ ও শিক্ষা দেওয়ার কথা ভাবতাম। সেই সঙ্গেই বিজেপিকেও একহাত নেন তিনি।
এদিকে এর আগে কেজরিওয়াল জামিন পাওয়ার পরে🐓ই উচ্ছাস দেখা দিয়েছিল আপ শিবিরে।
সিবিআইয়ের আবগারি নীতি মামলায় অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে জামিন দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। ইতিমধ্যেই এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আবগারি নীতি সংক্রান্ত আর্থিক তছরুপের মামলায় অন্তর্বর্তী জামিন পেয়েছিলেন তিনি। দিল্লির আবগারি নীতি ২০২১-২২-এ অনিয়মের অভিযোগে আর্থিক তছরুপের তদন্তে ২১ মার্চ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছিল ইডি। আবগারি মামলায় এনফো🧜র্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের হেফাজতে থাকা অবস্থায় ২৬ জুন তাঁকে গ্রেফতার কꦚরে সিবিআই।
তাঁর�� মুক্তির পর আপ শীর্ষ আদালতের রায়কে স্💫বাগত জানিয়ে বলেছে, 'সত্যমেব জয়তে' (সত্যের জয়)।
আবগারি নীতি মামলায় সম্প্রতি জামিন পাওয়া প্রাক্তন উপমুখ্যমনꦰ্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া বলেন🍎, 'আজ আরও একবার মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সত্যের জয় হল। সত্যের শক্তিতে স্বৈরশাসকের কারাগারের তালা ভেঙে যায়। অতিশী বলেছিলেন, 'সত্যকে ঝামেলা করা যায়, কিন্তু পরাজিত করা যায় না।