লোকসভা নির্বাচন শেষ না পর্যন্ত এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট ( ইডি) , সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন ( সিবিআই ) এবং আয়কর ( আইটি ) - এর মতো কেন্দ্রীয💜় সংস্থাগুলির ডানা ছাঁটার জন্য নির্বাচন কমিশনকে পরামর্শ দিল ইন্ডিয়া জোট।
আবগারি দুর্নীতি মামলায় দিল্লি মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করেছে ইডি। তার ঠিক পরদিনই এই আবেদন নিয়ে নির্বাচন কমিশনে গেল ইন্ডিয়া ꦉজোট।
প্রসঙ্গত, সংবিধানের ৩২৪ অনুচ্ছেদে নির্বাচন কমিশনকে সমস্ত ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে । ইন্ডিয়া🌃 জোটের নেতারা নির্বাচন কমিশনকে ভোট শেষ না হওয়া পর্যন্ত ইডি , সিবিআই এবং আইটি সহ অন্যান্য সংস্থাগুলির পদক্ষেপ কমানোর জন্য তার সেই ক্ষমতা প্রয়োগ করার আবেদন জানিয়েছে। শুক্রবার দিল্লিতে ইসিআই - এর সঙ্গে দেখা করতে𒅌 যায় ইন্ডিয়া জোটের একটি প্রতিনিধিদল। সে দলেরই অংশ একজন প্রবীণ রাজনৈতিক নেতা খবর জানিছেন।
আরও পড়ুন। 'প্রয়োজনে জেল থেকে সরকার চালাব', বললেন কেজরি, আবগারি দুর্নীতি মামলায় 🌄৬ দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজত
এই প্রতিনিধি দলে ছিলেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কেসি ভেনুগোপাল , এনসিপি নেতা জিতেন্দ্রဣ আওহাদ, সিপিআই (এম) নেতা সীতারাম ইয়েচুরি , তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন এবং আরও বেশ কয়েকজন নেতা।
এই প্রꦯতিনিধি দলের অংশ নেওয়া রাজনৈতিক দলের নেতারা শুক্রবার দিল্লি এসে পৌঁছান। যে দলগুলি অংশ নিতে পারেনি, তারা প্রত্যেক এই মতের প্রতি সংহতি জানিয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের প♚র কংগ্রেস নেতা অভিষেক সিংভি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের উচিত নির্বাচনের সকলের সময় সমান সুযোগ নিশ্চিত করা ।’
তিনি বলেন, 'এটি কোনও ব্যক্তি বা কোনও দলের বিষয় নয় , এটি সংবিধানের মৌলিক কাঠামোর সঙ্গে সম্পর্কিত । যখন একটি নির্ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚবাচনের জন্য সকলের সমান সুযোগের প্রয়োজন হয় এবং আপনি এজেন্সিগুলির অপব্যবহার করে মাঠকে সমান হতে দেন না , তখন এটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রকে প্রভাবিত করে ।’
ইডি শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের এমএসএমই এবং ༺বস্ত্র মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং স্কুলে নিয়োগ কেলেঙ্কারির মামলায় বীরভূমে তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে।
এনসিপি-এসসিপি নেতা জিতেন্দ্র আওহাদও কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলির অপব্যবহারের বিরুদ্ধে হস্তক্ষেপ করার জন্য ইসিআই - 🌜কে অনুরোধ করেছেন । তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনকে হস্তক্ষেপ করার জন্য অনুরোধ করছি। মানুষ ধীরে ধীরে কিন্তু নিশ্চিতভাবে প্রতিটি সংস্থার প্রতি আস্থা হারাচ্ছে। এটি গণতন্ত্রের মৃত্যু।’