ভারত-চিন দ্বন্দ্বকে হালকা ভাবে নিলে তা মস্ত বড় ভুল হবে বলে জানিয়ে দিলেন চিনে নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত বিক্রম মিস্রি। মিশ্রি জানান, লাদাখে চলমান দ্বন্দ্ব দুই দেশের বিশ্বাসের ভিত্তিকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। এই আবহে ভারত-চিন সম্পর্কের চিড়▨কে হালকা ভাবে দেখার প্রশ্ন নেই।
প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই প্যাংগং হ্রদ লাগোয়া এলাকা থেকে পিছু হটেছে ভারত ও চিনের সেনা। তবে দু’তরফ🐈েই এখনও পর্যন্ত সেনা মোতায়েন বহাল রাখা হয়ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚেছে লাদাখের অন্যান্য সেক্টরে। ইতিমধ্যেই সীমান্তের কাছেই রকেট লঞ্চার মোতায়েন করেছে চিন। জবাবে লাদাখ সেক্টরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় গ্রীষ্মকালীন সেনা মোতায়েনের প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে ভারত।
উল্লেখ্য, গত বছর থেকেই সীমান্ত নিয়ে বিবাদের জেরে অনেক বেশি পরিমাণে সেনা মোতায়েন করে রেখেছে ভারত ꧅ও চিন। সুগার সেক্টর, সেন্ট্রাল সেক্টর এবং উত্তর-পূর্বের সীমান্তে বাহিনীর সংখ্যা লাগাতার বাড়ানো হচ্ছে। যদিও এরই পাশাপাশি চলছে আলোচনা। ভারত-চিন সীমান্ত থেকে সဣেনা প্রত্যাহার নিয়ে দফায় দফায় আলোচনা হচ্ছে দু’পক্ষের মধ্যে।
এদিকে বর্তমানে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে ডেসপ্যাং লেক অঞ্চলের হট স্প্রিং আর গোগরা পোস্ট। সেখান থেকে সেনা সরাবে না বলে ভারতকে জানিয়ে দিয়েছে চিন। গত ৯ এপ্রিল ভারত-চিন সেনার বৈঠকের পর এমন সিদ্ধান্তই জানিয়েছে চিন সরকার। জানা গিয়েছে, হট স্প্রিং আর গোগরা পোস্টে পিপি-১৫ আর পিপি-১৭-এ থেক♔ে একসময় সেনা প্রত্যাহারে রাজি হলেও পরে ওই অঞ্চল খালি করতে অস্বীকার করেছে চিন।
ভারত-চিন সীমান্তে লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোলের পূর্ব লাদাখে চিনের দখ⭕লদারি নিয়ে দু'দেশের মধ্যে বিবাদের প্রায় এক বছর পূর্ণ হতে চলল। এগারো বার বৈঠকের পরেও সমাধান হয়নি। বিতর্কিত অঞ্চল থেকে সেনা প্রত্যাহার করার নিয়ে ব🥀ারে বারে অনীহা প্রকাশ করেছে চিন। আর এর জেরে এখনও শান্তি ফেরেনি লাদাখ।