শ্রীলক্ষ্মী বি
এবার এক সেনার বিরুদ্ধে কঠোরতম পদক্ষেপ নেওয়া হল। গোপনে তিনি পাকিস্তানি দূতাবাসের কর্মীদের কাছে ভারত সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তু🌄লে দিতেন বলে অভিযোগ। উত্তর সীমান্তে সেনার কী পরিস্থিতি সেই সম্পর্কে গোপন তথ্য তিনি পাকিস্তানি দূতাবাসের কর্মীদের কাছে তুলে দিতেন। তবে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে তাকে গ্রেফতার করেছিল সেনা। এবার তার কোর্ট মার্শাল হল। তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ভারতীয় সেনা কীভাবে দেশের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত ক✱্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি নেয় এটাই তার প্রমাণ। এক লেডি অফিসার ওই কোর্ট মার্শালে রায় দেন। ওই সেনাকে ১০ বছর ১০ মাসের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এক পাকিস্তানি চরকে তিনি ভারতের সেনা, এখানকার প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত গুপ্তꦐ খবর পাঠিয়ে দিতেন বলে খবর।
সূত্রের খবর, ওই ব্যক্তি দিল্লিতে পাকিস্তানের♊ দূতাবাসে কর্মরত এক ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলত। তার নাম আবিদ হুসেন ওরফে নায়েক আবিদ।
কবে কোথায় কে গার্ড ডিউটিতে র♎য়েছে এসব তিনি ওই পাক চরের হাতে তুলে দিতেন বলে অভিযোগ। সেটা ধরে ফেলে ভারতীয় সেনা। এরপরই কঠোরতম পদক্ষেপ।
এমনকী সেনার গাড়ি কবে কোথায় যাচ্ছে সেই সংক্রান্ত তথ্য তিনি পাক চরের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। তবে এভাবে তথ্য় পাচার করাটা ন🐠িঃসন্দেহে সেনার চোখে বড় অপরাধ। পেশাগত গোপনীয়তা বজায় রাখা এটা সেনা কর্মীদের সবসময় বজায় রাখতে হয়। ভারতের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে, দেশের সুরক্ষার ক্ষেত্রে একেবারে অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলতে হয় এই নিয়ম। কিন্তু ওই ব্যক্তি ওটা করেননি বলে অভিযোগ। উলটে পাক চরের কাছে তুলে দিতেন ওই 🌳তথ্য। তবে এবার তাকে একেবারে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা। আগামী দিনে কেউ যাতে এটা করতে না পারে সেজন্য একেবারে কঠোর ব্যবস্থা। আগামী ১০ বছর ধরে তাকে জেলের আড়ালে থাকতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এই বিষয়টি মেনে নিয়েছে। খবর, সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে।