গত ১২৩ বছরে ভারতীয় স্টক মার্কেট ৬.৬ শতাংশ রিয়েল রিটার্ন দিয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চিনের পাশাপাশি, সারা বিশ্বের ইকুইটি বাজারের তুলন🀅াতেও যা বেশি। DSP-র প্রকাশিত নেট্রা জুন ২০২৩ রিপোর্টে অ্যাসেট ম্যানেজারদের প্রকাশিl 'আর্লি সিগন্যাল থ্রু চার্ট' শীর্ষক প্রতিবেদনে এমন উল্𒈔লেখ করা হয়েছে।
অর্থাত্ ভারতে গড়ে ৬.৬ শতাংশ CAGR বা চক্রবৃদ্ধি বার্ষিক হারে বিনিয়োগকারীদের সম্♑পদকে চক্ಌরবৃদ্ধি হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৬.৪ শতাংশ CAGR এবং ১৯০০ সাল থেকে চিনের গড় ৩.৩ শতাংশের চেয়ে অনেকটাই বেশি।
CAGR-এ প্রকৃত চক্রবৃদ্ধি দেখায় যায়। রিয়েল রিটার্ন কেন বলা হচ্ছে? আসলে এটি মুদ্রাস্ফীতির হারের সঙ্গে ꧟অ্যাডজাস্ট করে হিসাব করা হয়। মুদ্রাস্ফীতির কারণে বছরের প🀅র বছর ধরে মুদ্রার অবমূল্যায়নের হিসাবও ধরে নেওয়া হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বিশ্ব ইকুইটি বাজারে প্রি-কস্ট এবং করপূর্বক রিটার্ন হল ৫ শ♊তাংশ সিএজিআর। ডিএসপি তার প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, 'এটি এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এহেন রিটার্ন নিঃসন্দেহে দুর্দান্ত।'
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, ডিএসপি-র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে গত ১২৩ বছরে কেউ যদি মার্কিন ইক্যুইটিতে যদি এসআইপি কর♊তেন, তাহলে তাতে প্রায় ১০ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতি অ্যাডজাস্টেড CAGR পেতেন। এর অর্থ হল মাত্র ১০০ ডলার বিনিয়োগ করা থাকলে এতদিনে তা বেড়ে ১১.৮ মিলিয়নে পরিণত হত।
DSP০-র রিপোর্টে ক্রℱমবর্ধমান CAGR-এর জন্য দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের গুরুত্বের উপর জোর দিয়ে বলা হয়েছে, ১৯৩৭ সালে, S&P 500 কোম্পানিগুলির গড় আয়ু ছিল ৭৫ বছর। ২০২৩ সালে এসে সেই আয়ুষ্কাল ১২ বছর কমে গিয়েছে। অর্থা✃ত্, প্রতি ১২ বছরে কোনও কোম্পানি এই সূচকে প্রতিস্থাপিত হয় এবং আবার কোনও কোনও সংস্থার ইতি ঘটে।
দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগে জোর দেওয়ার গুরুত্ব আরও একবার প্রমাণিত হয় এই ✅রিপোর্টের মাধ্যমে। DSP-র রিপোর্টে বলা হয়েছে, ওয়ারেন বাফেট এবং চার্লি মুঙ্গারের মতো দুঁদে বিনিয়োগকারীরা ডট কম উন্মাদনাকে পাশ কাটিয়ে এগিয়েছেন।১৯৯৮ এবং ১৯৯৯ সালের তুলনায় 🦂Nasdaq সূচক ১৫৫ শতাংশ হ্রাস পেয়ে গিয়েছে।
অর্থাত্, হুজুগের বশে সাময়িক বৃদ্ধি পাবে এমন শেয়ারে বিনিয়োগ না করে, দীর্ঘমেয়াদে, এমনকি ভবিষ্যত প্রজন্মেরও মুনাফা হবে, এমন শেয়ারে বিনিয়োগ করা অত্যন্ত 𝕴গুরুত্বপূর্ণ।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক