কোভিড সংকটের মাঝে দেশের প্রথম এয়ার করিডর গড়ল ♊ইন্ডিগো। মঙ্গলবার সুস্থ হয়ে ওঠা বেঙ্গালুরুর কোভিড রোগীর দান ꦫকরা প্লাজমা শ্রীনগরের করোনা আক্রান্ত সংকটাপন্ন বৃদ্ধার CPT চিকিৎসার জন্য পৌঁছে দিয়ে নজির গড়ল বেসরকারি বিমান সংস্থা।
বহিরাগত প্যাথোজেন-এর বিরুদ্ধে লড়াই চালাতে গিয়ে করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীর জন্মগত রোগ প্রতিরোধ ক্ষꦅমতা থেকে তাঁর শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। অ্যান্টিবডি প্যাথোজেনকে আক্রমণ করে শরীরকে ভাইরাসমুক্ত করে। সিপিটি চিকিৎসায় এই অ্যান্টিবডি কোভিড রোগীর দেহে প্র𓆉বেশ করানো হয়, যাতে শরীর তাদের সাহয্যে ভাইরাসমুক্ত হয়।
মৃদু ও মাঝারি মাত্রার সংক্রমিত রোগীর ক্ষেত্রে সিপিটি চিকিৎসার নুমোদꦺন দিয়েছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর)। এই প্রক্রিয়ায় সেরে ওঠা কোভিড রোগী, যাঁরা গত ৪০ দিন ধরে রোগমুক্ত রয়েছেন, তাঁদের দান করা প্লাজমা নেওয়া হয়।
ইন্ডিগো-র তৈরি করা প্লাজমা করিডরের মাধ্যমে প্রথমে বেঙ্গালুরু থেকে দিল্লি পৌঁছয় দুই প্যাকেট প্লাꦬজমা। দিল্লি থেকে কানেক্টিং ফ্লাইটে তা পৌঁছয় শ্রীনগরে। আট ঘণ্টার কিছু বেশি সময়ে দক্ষ🦩িণ থেকে উত্তর ভারতে পৌঁছে যায় জীবনদায়ী অ্যান্টিবডিযুক্ত প্লাজমা।
ইন্ডিগো-র সিইও এবং ডিরেক্টর রণজয় দত্ত জানিয়েছেন, ‘প্লাজমা ꦐথেরাপির সাহায্যে কোভিড রোগীর চিকিৎসার ক্ষেত্রে ভারতের প্রথম এয়ার করিডরের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।’
অন্য দিকে, মৃদু ও মাঝারি শ্বাসকষ্টের সমস্যাযুক্ত রোগীদের জন্য পোর্টেবল ভেন্টিলেশন যন্ত্র ফিংগারটিপ ‘স্পাইসঅক্সি’ তৈরি করল স্পাইস জেট উড়ান সংস্থা। এর আগেই অবশ্য রক্তে অক🔯্সিজেনের মাত্রা মাপার অক্সিমিটার তৈরি করেছে এই সংস্থা। সংস্থার আধিকারিকদের দাবি, বাড়িতে, অ্যাম্বুল্যান্সে, পার্বত্য অঞ্চলের সামরিক শিবিরে, হাসপাতালে এবং হুইলচেয়ার ইত্যাদিতে ব্যবহারের জন্য এই ডিভাইস খুবই উপকারি।
স্পাইস জেট-এর চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর অজয় সিং জানিয়েছেন, ‘শরীরের বাইরে ব্যবহারযোগ্ এই পোর্টেবল ভেন্টিলেটর শ্বাসকষ্ট ও তার জেরে হওয়া সমস্যার হাত থেকে রোগীদের রেহাই দেবে। স্পাইস জেট টেকনিক সংস্থার ইঞ্জিনিয়ারদের মস্তিষ্কপ্রসূত এই যন্ত্র রোগীর শরীরে অক্সিজেন মাত্রা থাযথ রাখতে সহায়ক হবে। মৃদু ও মাঝারি মাত্রার কোভিড রোগীদের দেহে অক্সিজেন স্য𓄧াচুরেশন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করবে স্পাইসঅক্সি।🐓’