আন্তর্জাতিক ফেস অ্যান্ড বডি আর্ট দিবস কিংবা বলা যায় আন্তর্জাতিক মুখ ও শা💎রীরিক শিল্প দিবস। সারা বিশ্বের মুখ এবং শারীরিক শিল্পীদের শিল্পের অসামান্য কাজকে সম্মান জানাতে প্রতি বছর এই দিনটি বিশেষভাবে পালিত হয়। শরীর এবং মনের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ এদিন এই বিষয়টিকেই উদযাপন করেন, ফেস পেইন্টিং করে।
- এই দিনটি কবে পালিত হয়
মুখ ও দেহের শিল্পী কেটি মিয়ুকি মুখ ও শরীর আঁকা, ট্যাটু করা, ছিদ্র করা, পারফরম্যান্স আর্ট এবং স্কার্ফীফিকেশনকে সম্মান জানাতে ২০১২ সালে আন্তর্জাতিক ফেস অ্যান্⭕ড বডি আর্ট ডে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বলে মনে করা হয়। এদিন সারা বিশ্বের শিল্পী এবং শিল্পে আগ্রহী ব্যক্তিরা শিল্পকলায় নিজেদের নৈপুণ্য প্রদর্শন করতে এবং শৈল্পিক অভিব্যক্তির প্রচার করতে একত্রিত হয়েছিল। তারপর থেকেই সারা বিশ্ব এই দিনটি ১ ফেব্রুয়ারি উদযাপন করে।
- এর তাৎপর্য কী
বিশ্বব্যাপী শিল্পী এবং শিল্পপ্রেমীদের, তাঁদের দক্ষতা প্রদর্শন, বিভিন্ন সৃজনশীল অনুশীলন ভাগাভাগি ক🐻রতে এবং মুখ ও শরীরের ཧশিল্পের প্রশংসামূলক করার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে ব্যবহার করা হয় এই দিনটিকে।
- এই দিনটি কবে পালিত হয়
মূলত আন্তর্জাতিক মুখ ও শারীরিক শিল্প দিবসে বডি পেইন্টিং, পারফরম্যান্স আর্ট, ট্যাটু করার মতো বিভিন্ন সৃজনশীল শিল্পকলাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ব্যক্তির লিঙ্গ, ব্যক্তিগত পরিচয়, শরীর এবং মনের মধ্যে স🐻ংযোগ সম্পূর্ণটাই মুখ এবং দেহ শিল্পের গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। জীবন পরিবর্তন বা সমাজে নিজের স্থান খোঁজার সঙ্গে সম্পর্কিত থাকে এই বিশেষ শিল্পকর্মগুলি। কিছু শিল্পীরা নিজেদের ফেস পেইন্ট করে, ট্যাটু করে এক এমন আশ্চর্যজনক আর্টওয়ার্ক সামনে আনেন এই দিনে। কেউ কেউ পুরো শরীরেই পেন্ট করেন। এককথায়, যেসমস্ত শিল্পীর চোখে শরীরই একমাত্র ক্যানভাস, তাঁদের সম্মান জানানোর জন্যই পালিত হয় আন্তর্জাতিক মুখ ও শারীরিক শিল্প দিবস।
উল্লেখ্য, সারা বিশ্বের প্রতিটি সংস্কৃতিতেই বডি আর্ট অনুশীলন করা হয়। আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, জাপান, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ এবং অন্যান্য অঞ্চলের আদিবাসীদের কাছে🍰 এটি বেশ জনপ্রিয় একটি বিষ𓆏য়। তবে, নির্দিষ্ট কিছু দেশে ট্যাটু করা নিষিদ্ধ রয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরান এবং তুরস্ক হল এমনই তিনটি দেশ যেখানে ট্যাটু করলেই তা বেআইনি বলে বিবেচিত হবে। সমীক্ষায় দেখা গেছে মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের কম ট্যাটু আছে। ওই সমীক্ষা অনুযায়ী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ট্যাটুযুক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৯ শতাংশই মহিলা।