ইজরায়েলকে🧔 টার্গেট করে ইরান থেকে ২০০ টি ব্যালাস্টিক মিসাইল নিক্ষেপ হয়েছিল কিছুদিন আগে। এরপর সদ্য ইজরায়েলের ১০০ টি যুদ্ধবিমান ইরানের ২০ টি এলাকা টার্গেট করে হানা দেয়। জানা যাচ্ছে মূলত টার্গেট ছিল, ইরানের সেনা ছাউনি। আর তিন পর্যায়ে এই হামলা চলেছে। ইজরায়েল এই হামলাকে ‘সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে সুনির্দিষ্ট হামলা’ বলে ব্যাখ্যা করেছে। এই হামলার পর ইরানের তরফে জানানো হয়েছে তাদের ২ জন সেনার মৃত্যু হয়েছে।
ইরানে, ইজরায়েলের এয়ারস্ট্রাইকের পরই অন্যদিকে লেবাননে ইরান সমর্থিত হেজবোল্লা মুহূর্মূহু ক্ষেপণাস্ত্র বর্ষণ শুরু করেছে ইজরেয়েলের ওপর। প্রসঙ্গত, হামাস ও হেজবোল্লাকে ইরানের সমর্থনের বিপক্ষে রয়েছে ইজরায়েল। ইতিমধ্যেই হামাসের সঙ্গে গাজা যুদ্ধে একেꦬর পর এক হানা চালিয়েছে ইজরায়েল। তার আগে ইজর🧸ায়েলে ঢুকে হামলা চালায় হামাস।
( Pakistan-Terrorism: ‘৪৭-এই পাকিস্তানকে প্রত্যাখ্যꦗান করেছে কাশ্মীর, ভূস্বর্গে লাগাতার জঙ্গি হানার মাঝে হুঙ্কার ফার🔴ুকের)
এদিকে, ইজরায়েল আজ তার ফিফ্থ জেনারেশন F-35 আদির যুদ্ধবিমান, F-16I সুফা এয়ার ডিফেন্স নিয়ে ইরানকে টার্গেট 🥀করে। এই দুই যুদ্ধবিমানই ২০০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে পারে। এই সামগ্রী নিয়েই শনিবারের ভোর রাতে ইরানে হামলা চালায় ইজরায়েল। ইতিমধ্যেই ইরান তার সমস্ত বিমান বাতিল করে দিয়েছে। তবে ইরান বলছে, তাদের সেনা ওই হামলা আঁচ করতে পেরে, বহু স্ট্রাইক প্রতি♋হত করেছে। ইরানের তরফে জানানো হয়েছে তাদের ২ জন সেনা ইতমধ্যেই মারা গিয়েছে। তবে ইরানের দাবি যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা ‘অল্প’। উল্লেখ্য, ইকান ও ইজরায়েলের মধ্যে এই সংঘাতের জেরে ফের একবার তপ্ত মধ্যপ্রাচ্য।