ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথ। আত্মজীবনী প্রকাশের উদ্যোগ প্রত্যাহার করে নিলেন তিনি। তাঁরই পূর্বসূরী কে শিভান সম্পর্কে কিছু বিতর্কিত মন্তব্য সামনে এসেছে বলে খবর। এরপরই তিনি এই আ🐓ত্মজীবনী আর প্রকাশ করতে চাইছেন না বলে খবর। কিন্তু এনিয়ে ঠিক কী ব্যাখা দিয়েছেন তিনি?
সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে🦂 খবর, নীলাভি কুড়িচা সিমাংগল নামে একটি আত্মজ🎉ীবনী প্রকাশের কথা ছিল। বইটির নাম অনুবাদ করলে দাঁড়ায়, lions that drank the moonLight বা চাঁদের আলো পান করা সিংহরা। তবে তিনি নিশ্চিত করেছেন যে তিনি এই আত্মজীবনী প্রকাশ করবেন না। কার্যত সরে আসছেন তিনি এই আত্মজীবনী প্রকাশ থেকে।
সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, প্রত্যেক মানুষের কিছু চ্যালেঞ্জের মধ্যে দিয়ে যাওয়া দরকার। কোনও সংস্থার একেবারে শীর্ষ স্থানে যাওয়ার জন্য় এটা কর𝓰া দরকার।
আসলে তাঁর ওই আত্মজীবনীতে শিভান সম্পর্ক কিছু বিতর্কিত মন্তব্য রয়েছে বলে খবর। এরপরই এꦍনিয়ে মুখ খোলেন তিনি। তাঁর কথায়, এই ধরনের সংস্থার একেবারে শীর্ষপদে থাকার জন্য কিছু চ্যালেঞ্জের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। তবে অনেকেই ওই পোস্টে বসতে পারতেন। আমি শুধু এই পয়েন্টটাকে সামনে আনতে চেয়েছিলাম। আমি এনিয়ে বিশেষ কাউকে টার্গেট করতে চাইনি। তিনি জানিয়েছেন, চন্দ্রযান ২ মিশনের ব্যর্থতার ক্ষেত্রে কিছু ধো🀅ঁয়াশা ছিল।
তিনি জানিয়েছেন, কীভাবে লড়াই চালিয়ে আগামী দিনে এগিয়ে যেতে হয়, কীভাবে কাউকে সমালোচনা না করে আগামী দিনে এগিয়ে যেতে 🐷হয় সেটাই তিনি সামনে আনতে চেয়েছেন। তবে এবার তাঁর এই আত্মজীবনী প্রকাশ করতে না চাওয়ার বিষয়টি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তবে এভাবে বই প্রকাশ থেকে সরে আসার ঘটনাকে ঘিরে নানা চর্চা চলছে।
দ্য হিন্দুর সঙ্গে কথা বলেছিলেন তিনি। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, কোথাও একটা ভুলভাবে বিষয়টিকে তুলে ধরা হচ্ছে। কোথাও আমি বলিনি যে মিস্টার শিভান আমায় চেয়ারম্যান হওয়ার পথে বাধা দিয়েছিলেন। যেটা আমি বলতে চেয়েছি স্পেস কমিশনের সদস্য💧 হওয়ার অর্থ হল (ইসরোর চেয়ারম্যান ) হওয়ার দিকে এগিয়ে যাওয়া। তবে (ইসরো সেন্টার) অপর ডাইরেক্টরকে আনার অর্থ হল (চেয়ারম্যানশিপ) হিসাবে আমার সুযোগকে কাটছাঁট 🐓করা।
তাছাড়া আমার বই অফিসিয়ালি পাবলিশড হয়নি। কিছু কপি প্রকাশিত হয়েছিল। তবে এই সব বিতর্কের মধ্য়ে আমি প্রকাশ স্থগিত রাখছি। জানিয়েছেন এস সো🌃মনাথ।