হাসপাতালে নগদে বিল মেটাচ্ছেন? সেজন্যও এবার আপনি আয়কর দফতরের নজরদারিতে পড়তে পার🐟েন। কারণ করফাঁকি দে🥀ওয়ার প্রবণতা রুখতে এবার হাসপাতাল, ব্যাঙ্কোয়েট হল এবং ব্যবসার নগদ লেনদেনে নজরদারি চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে আয়কর দফতর। তেমনটাই জানানো হয়েছে ‘হিন্দুস্তান টাইমস’ গ্রুপের ‘লাইভ মিন্ট’-র প্রতিবেদনে।
আয়কর দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, কয়েকটি ক্ষেত্রে নগদ লেꦺনদেনের উপর বিধিনিষেধ আছে। তার জেরে আপনাকে সমস্যার মুখে পড়তে হতে পারে। ঋণ বা কোনও ডিপোজিটের পরিবর্তে নগদে ২০,০০০ টাকা বা বেশি অর্থ নেওয়ার বিষয়ে আইনে সিদ্ধ নয়। এরকম যাবতীয় লেনদেনের মধ্যে ব্যাঙ্কিং নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে।
সেই পরিস্থিতিতে আইন লঙ্ঘনকারী হাসপাতালের বিরু♑দ্ধে পদক্ষেপের বিষয়ে ভাবনাচিন্তা করছে আয়কর দফতর। ‘হিন্দুস্তাꦑন টাইমস’ গ্রুপের ‘লাইভ মিন্ট’-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, বেসরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে কোন রোগীরা নগদে বড় অঙ্কের টাকা মিটিয়েছেন, তাতে নজর রাখা হবে। পরিষেবা সংক্রান্ত তথ্য ব্যবহার করে সেই নজরদারির কাজ চালাবে আয়কর দফতর।
এমনিতে অপর কোনও ব্যক্তির থেকেꦕ নগদে দু'লাখ টাকা বা তার বেশি টাকা নিতে পারেন না কোনও ব্যক্তি। স্বীকৃত স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা বা রাজনৈতিক দলকে নগদে অনুদান দেওয়া হলে তাতে কর কেটে নেওয়ার বিষয় থাকে না। দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, পেশাদারদের একাংশের উপর নজর রাখছে আয়কর দফতর। যাবতীয় নিয়ম পালনের জন্য নির্দিষ্ট ব্যবসা, পেশার ক্ষেত্রে ন﷽গদ লেনদেনের উপর নজর রাখা হচ্ছে।
ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, বিশেষত আয়কর দফতরের একাংশের ধারণা যে কখনও কখনও আইনকে বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছে কয়েকটি হাসপাতাল। সেক্ষেত্রে অবশ্য পুরো বিষয়টি চেপে যাওয়া হয়। অর্থাৎ নথি সংক্রান্ত কোনও প্রম🌌াণ রাখা হয় না।যে প্রবণতা ব্যাঙ্কোয়েট হলের ক্ষেত্রেও দেখা যায়। সেই পরিস্থিতিতে আয়কর দফতরের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, কোনও সংস্থা বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে যদি পর্যাপ্ত তথ্যপ্রমাণ থাকে, তাহলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে তাঁরা স্পষ্ট করে দিয়েছেন, সব পেশার ক্ষেত্রে এরকম নজরদারি চালাচ্ছে না আয়কর দফতর। অনেক এমন সংস্থাও আছে, যেগুলি একেবারে নিয়ম মেনে কাজ করছে।