কানপুর হিংসার♚ ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই একাধিক গ্রেফতারির পথে এগিয়েছে পুলিশ। জানা গিয়েছে ঘটনায় মূল চক্রীদের ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। হিংসার ঘটনায় মোট ২৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতার করা হয়েছে ইউটিউ𝄹বার জাভেদ খানকে।
পুলিশ ইতিমধ্যেই জানিয়েছে, কানপুরে শুক্রবারের নমাজের পর আচমকা হিংসা ছড়িয়ে যাওয়ার ঘটনার নেপথ্যে কোনওভাবে পিএফআই যোগ রয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। শুরু হয়েছে তদন্ত। ইতিমধ্যেই ঘটনায় ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করা গিয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। তাদের মধ্যে রয়েছে, মূল ষড়যন্ত্রকারী জাফার হায়াত হাশমি ইতিমধ্যেই গ্রেফতার। এছাড়াও জাভেদ খান, মহম্মদ রাহিল ও মহম্মদ সুফিয়ান গ্রেফতার হয়েছে। জান গিয়েছে মূল ষড়যন্ত্রকারীদের মধ্যে জাভেদ খান লখনউ থেকে ইউটিউব চ্যানেল চালায়। চ্যানেলের অফিসে পৌঁছয় উত্তরপ্রদেশ পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ। যারা গ্রেফতার হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের আওতায় মামলা রুজু হয়েছে। মোট ৩৫ জনের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে মামলা। পুলিশ জানিয়েছে এদের সমস্ত সম্পত্তি ক্রোক করা হবে। এদিকে, ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে মোবাইল ও কিছু নথি। আর তা নিয়ে চলছে তদন্ত। 'রাস্তা খালি করুন, নয়তো...' কানপু⛦রের হিংসায় রুদ্ধশ্বাস মুহূর্তে কী ঘটেছিল?
উল্লেখ্য, হজরত মহম্মদকে নিয়ে 𒁏এক বিজেপি নেতার মন্তব্যের প্রতিবাদে এলাকায় বনধ ঘিরে শুক্রবারের নমাজের পর থেকে উত্তপ্ত🍨 হয় কানপুর। সেই সময় কানপুর দেহাত এলাকায় ছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী ও রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। গোটা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হয় পুলিশকে।