সিঙারা খেতে কে না ভালোবাসে! কিন্তু সেই সিঙারায় যদি ব্🗹যাঙের পা মেলে?
গাজিয়াবাদের একটি নামী মিষ্টির দোকান থেকে কেনা সিঙ্গারা থেকে ব্যাঙের ꦅপা পাওয়ার অভিযোগ তুলে বুধবার শোরগোল পড়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ দোকান মালিককে হেফাজতে নেয়। পরে অবশ্য শান্তিভঙ্গের দায়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
অন্যদিকে খাদ্য দফতরের টিম আসার আগেই অভিযোগকারী চলে গেলেও সেখান থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠায়। খাদ্য বিভাগের টিম জানায়, এই দোকানটি একটি নাম♋করা কো♍ম্পানির নামে পরিচালিত হলেও বাস্তবে দোকানটির নাম অন্য কিছু।
ইন্দিরাপুরম পুলিশ সূত্রে খবর, দানকৌরের বাসিন্দা বিনোদ শর্মার ছেলে আমন শর্মা ওই এলাকায় থাকেন এবং বেসরকারি চাকরি করেন। বুধবার তিনি তাঁর সহকর্মীদের নিয়ে অভয়খণ্ডের একটি নামী মিষ্টির দোকানে সিঙ্গারা কিনতে যান। তিনি সিঙ্গারা নিয়ে বাড়ি গিয়েছিলেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই ফিরে এসে সিঙ্গারায় একটি ব্যাঙের পা খুঁজে পাওয়ার দাবি করে হৈচৈ শুর🌊ু করে দেন।
ভুক্তভোগীরা দোকানদারকে জানান যে তিনিও এই ঘটনার একটি সম্পূর্ণ ভিডিও তৈরি করেছিলেন এবং এই ভিডিওটি মুহূর্তের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। মিষ্টির দোকানে হট্টগোল করার সময় ভুক্তভোগী পুলিশকে খবর দেন। বিষয়টি নজরে আসার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছ🍷ে বিক্ষুব্ধ জনতাকে শান্ত করে ভিস্তার কলোনিꦬর বাসিন্দা দোকানের মালিক রামকেশকে হেফাজতে নেয়।
এই ঘটনার একটি ভিডিওও সামনে এসেছে, যেখানে দেখা গেছে যে গ্রাহকরা, যারা ব্যাঙটির পা থাকার অভিযোগ করেছেন, তারা দোকানের কর্মীদের তর্ক ও গালিগালাজ করছে༺ন। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, অভিযোগকারী যুবক দোকানের কর্মচারীর সঙ্গে তর্ক করছেন এবং তাকে পুলিশে ফোন করতে বলছেন, অন্যদিক🧸ে তাঁর সঙ্গে থাকা ব্যক্তিকে দোকানের মালিকের সঙ্গে কথা বলার জন্য জোর দিতে দেখা যাচ্ছে।
ক্ষুব্ধ ক্রেতারা দোকানের কর্মচারীকে ব্যাঙের পা দিয়ে সিঙ্গারা দেখিয়ে জিজ্ঞাসা করছিলেন আপনি এই সিঙ্গারা খেতে পারেন কিনা? এর পর কর্মচারী যখন বললেন যে এটা ভুল করে হয়ে থাকতে পারে, তখন তিনি বললেন যে আমরা যে কোনও জায়গা থেকে সিঙ্গ🍒ারা কিনতে পারি, তাহলে আপনি কেন বেশি টাকা খরচ করে আপনার কাছে আসেন। এদিকে আরেকজন🍃 বলছেন, আমাদের সিঙ্গারায় পা দেখা যাচ্ছে, ব্যাঙের অন্য অংশগুলো নিশ্চয়ই অন্য সিঙ্গারায় চলে গেছে।