সদ্🌸য আগরা থেকে উদয়পুর রুটে উদ্বোধন হয়েছে বন্দেভারত ট্রেনের। সেই ট্রেনে এবার ধুন্ধুমার অবস্থার ভিডিয়ো এল প্রকাশ্যে। ভিডিয়োয় দেখা 📖যাচ্ছে, ট্রেনের পাইলটদের ক্যাবের ভিতর পটাপট উঠে পড়ছেন মানুষ। মূলত, রিপোর্ট বলছে, আগরা ও কোটা ডিভিশনের কর্মীদের মধ্যে এই ঝগড়া শুরু হয়। ঝগড়ার মূল বিষয় হল, কে চালাবে বন্দে ভারত ট্রেনটি? ভাবছেন, এই ট্রেন চালানো নিয়ে এত ঝগড়া কেন? তারও উত্তর রয়েছে।
রাজস্থানের গঙ্গাপুর সিটি জংশন স্টেশনে বন্দে ভারত ট্রেনকে ঘিরে ধুন্ধুমার শুরু হয়। বেশ কিছু মিডিয়া রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, দুই পক্ষের মারপিটের মধ্যে লোকোপাইলটের জামা ছিঁড়ে দেওয়া হয়েছে। মারধর করা হয়েছে তাঁর সহায়ক স্টাফদেরও। রিপোর্ট এও বলছে যে, কোটা আর আগরার ডিভিশনে রেল স্টাফদের মধ্যে এই ট্রেন চালানো নিয়ে ঝগড়া নতুন নয়। এরই মাঝে, সচিন গুপ্ত নামে এক নেটিজেন পোস্ট করেন, এই মারপিট কাণ্ড নিয়ে ভিডিয়ো। তাঁর পোস্টে তিনি জানান, ভালো ট্রেন চালানোর ওপর ওই রেল স্টাফদের বেতন বৃদ্ধি, প্রমোশন নির্ভর করဣে, বলে। তিনি লিখছেন, 'প্রতিদিনই তিন অঞ্চলের কর্মীরা একে অপরের সাথে সংঘর্ষ♏ে লিপ্ত হচ্ছে। কারণ হল তাঁরা শুধুমাত্র ভাল ট্রেন চালানোর মাধ্যমে ইনক্রিমেন্ট/প্রমোশন পান। তাই "আমি চালাব, আমি চালাব" এমন ভাব রোজ লেগেই থাকে।'
এদিকে, জানা গিয়েছে, এই ট্রেনের মধ্যে মারপিট চলার জেরে যে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়, তার জন্য ওই ট্রেন দেরিতে ছাড়ে। স্বভাবতই যাত্রীরা ক্ষুব্ধ হন। এদিকে রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, কোটা আর আগরা রেল ডিভিশনের স🔥্টাফদের মধ্যে এই ঝগড়া ঝাঁটি নতুন নয়। গত ২ সেপ্টেম্বর কোটা থেকে ট্রেন গঙ্গাপুর যেতেই সেখান থেকে আগরা রেলের এক লোকোপাইলট ট্রেনকে আগরা নিয়ে যেতে চাইছিলেন। এদিকে, গঙ্গাপুর সিটি থেকে ট্রেনের চালক ট্রেনকে এভাবে নিয়ে যেতে দেননি। দুই পক্ষের মধ্যে ফের ঝামেলা হয়। এদিকে, এই ট্রেন চালানো নিয়ে ধুন্ধুমার পরিস্থিতির পর দুই পক্ষই পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছে বলে খবর।