ও পনিরসেলভামের পক্ষেই রায় দিল মাদ্রাজ হাই কোর্ট। গত ১১ জুলাই এআইএডিএমকের জেনারেল কাউন্সিল মিটিংয়ে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। এরপর ই পালানিস্বামীকে অন্তর্বর্তীকালীন সাধারণ সম্পাদকের চꦬেয়ারে বসানো হয়। গত ১১ জুলাইয়ের মিটিংকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আদালতে গিয়েছিলেন পনিরসেলভাম। আদালত ফের জেনারেল ♎কাউন্সিল মিটিং ডাকার নির্দেশ দিয়েছে।
আর আদালতের এই রায় ছড়িয়ে পড়তেই পনিরসেলভামের বাড়ির সামনে বাজি ফাটানো শুরু করে দেন তাঁর অনুগামীরা। তাঁর অন্যতম অনুগামী কোভাই সেলভারাজ জান♑িয়েছেন, পালানিস্বামীর স্বার্থপর ও কায়েমি স্বার্থের পথকে নাকচ করে দিয়েছে আদালত।
প্রাক্তন মন্ত্রী পালানিস্বামীর অনুগামী ডি জয়কুমার জানিয়েছেন, 🦄এই নির্দেশ পনিরসেলভাম🙈ের কাছে সাময়িক একটি স্বস্তির। পরবর্তী পদক্ষেপ কী নেওয়া হবে এনিয়ে দলীয় স্তরে আলোচনা করা হ💜বে।
এদিকে জয়ললিতার মৃত্যুর পরে দলের রাশ কার হাত থাকবে এনিয়ে এআইএডিএমকের মধ্যে তীব্র দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে। ২০১৭ সালে পনিরসেলভাম ও পালানিস্বামীর গোষ্ঠী একই ছাতার তলায় চলে এসেছিল। সরকারেও তাঁরা মুখ্যমন্ত্রী ও উপমুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসেছিলেন। পরাজি൩ত হওয়ার পরেও বিরোধী দলনেতা ও উপবিরোধী দলনেতার পদে ছিলেন তাঁরা। কিন্তু কালক্রমে দলের নেতৃত্ব কার হাতে থাকবে তা নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়ে যায়। তার জল আদালত পর্যন্ত গড়ায়।