প্রবেশ লামা
মণিপুরে ফের হিংসা। কুকি উপজাতির তিনজন গ্রামরক্ষীকে শুক্রবার সকালে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এরপরই সেখানে বিএসএফের পাহারা বসানো হবে বলে খবর𝐆। এই ঘটনার পরেই জঙ্গলে চিরুনি তল্লাশি শুরু করেছে সুরক্ষা বাহিনী। কোথায় সেই সশস্ত্র দুষ্কৃতীরা লুকিয়ে রয়েছে সেটা খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে তাদের খোঁজ মেলেনি বলে খবর।
এদিকে মণিপুরে শ🐻ান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সবরকম চেষ্টা করা হচ্ছিল। কিন্তু আচমকাই তাতে বিপত্তি। ১৩দিনের মধ্য🐬ে আবার শান্তিতে চি়ড় ধরল। ফের তিনজনকে খুন। সব মিলিয়ে এখনও মৃত্যুর সংখ্য় ১৫৫জন। প্রায় ৫০,০০০ মানুষ ঘরছাড়া।
এদিকে সূত্রের খবর, চূড়াচন্দ্রপুর ডেপুটি কমিশনারের কাছে রাজ্য়েরꦆ মুখ্য়মন্ত্রী এন বীরেনﷺ শাহ জানতে চেয়েছেন, স্বাধীনতা দিবসের দিন কেন অস্ত্র হাতে মিছিল হল?
সেই ছবি ও ভিডিয়ো♓তে দেখা গিয়েছে, যুব সম্প্রদায় একেবারে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র হাতে এই মিছিলে🌜 অংশ নিচ্ছেন।
সূত্রের খ꧒বর, এই ঘটনায় মুখ্য়মন্ত্রী রিপোর্ট চেয়েছেন। কেন তাদের কাছে অস্ত্র ছিল সেটা জানতে চাওয়া হয়েছে। জোমি কাউন্সিল স্টিয়ারিং কমিটি এই মিছিলের আয়োজন করেছিল বলে খবর। lTLF নামে উপজাতির সমণ্বয় সংগঠন এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছে। তাদের মতে যারা এই মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা গ্রামꦿ পাহারার কাজে নিয়োজিত স্বেচ্ছাসেবক। তাদের হাতে ওগুলো সব খেলনা বন্দুক।
এদিকে চূড়াচন্দ্রপুর মূলত পাহাড়ি এলাকা। সেখানে কুকিদের দাপট রয়েছে। অন্যদিকে মৈতেয়ীরা মূলত সমতল এলাকায় বাস করেন। এদিকে ভো🐟র সাড়ে ৪টে নাগাদ কুকিদের গ্রামে কয়েকজন দুষ্কৃতী ঢুকে পড়ে। তারা তিনজন গ্রামরক্ষীকে খুন করে পালিয়ে যায়। এরপর থেকেই শুরু হয় তল্লাশি অভিযান। কুকি ছাত্র সংগঠনের উখরুল প্রেসিডেন্ট গিগিন জানিয়েছেন, জেলা এসপি বলেছেন, বিএসএফ মোতায়েন করা হবে। এতদিন কিছু হয়নি। মানুষ ভেবেছিলেন সব হয়তো মিটে গেল। কিন্তু বাস্তবে কিছুই হল না। জঙ্গিরা মনে হয় জঙ্গলে লুকিয়ে পড়েছে।