শিশির গুপ্তা
PFIকে নিষিদ্ধ করতে সিদ্ধান্ত নিয়েছে༺ন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সূত্রের খবর, মুসলিম সংগঠনের সঙ্গেও আলোচনা করা হয়েছিল এই সিদ্ধান্ত নেওয়া আগে।
সূত্রের খবর, এনআইএ অভিযান হয়েছিল ২২ সেপ্টেম্বর। তার আগে একাধিক মুসলিম সংগঠনের নেতৃত𝐆্বের সঙ্গে আꦆলোচনায় বসেছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল।
গোটা অভিযানের আগে এনএসএ ও গোয়ান্দা আধিকারিকরা দেওবান্দি, বরেলভি, সুফি সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেন। মোটামুটিভাবে প্রতিটি সংগঠনই মতামত দিয়েছিল, ♏পিএফআই ওয়াহাবি-সালাফিয়া নীতিতে পরিচালিত হয়। মূল🙈ত ভারতের সম্প্রীতির যে মনোভাব রয়েছে সেটিকে নষ্ট করে একটি চরমপন্থী ধারণা নিয়ে এগোচ্ছে পিএফআই।
এমনকী সুফি ও বারেলভি নেতৃত্ব পিএফআইকে নিষিদ্ধ করার উ𝓀দ্যোগকে সাধুবাদ জানান। অল ইন্ডিয়া সুফি সাজ্জাদানাসিন কাউন্সিল চেয়ারম্য়ান জান✃িয়েছেন, যদি কোনও চরমপন্থী সংগঠনকে রদ করতে পদক্ষেপ নেওয়া হয় তবে সকলেরই ধৈর্য্য রাখা দরকার।
আজমেঢ় দরগার আধ্যাত্মিক প্রধান জাইনুল আবেদিন আলি খান সরকারের পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন। সন্ত্রাসবাদ রুখতে এই পদক্ষেপ করা হলে তাকে সকলের স্বাগত জানানো দরকার বল🔯ে জানিয়েছেন তিনি।
দেওয়ানের তরফে জানানো হয়েছে, দেশ সুরক্ষিত থাকলে আমরা সুরক্ষিত থাকব। কেউ যদি বলে দেশকে ভাগ করে দেব, ঐক্য ও সার্বভৌমত্বকে ভাগ করে দেব তবে আমরাও বলছি কোনও প্রতিষ্ঠানের তুলনায় দেশ অনেক বড়।দেশের শান্তি যারা ভাঙতে চাইছে তাদেಌর এই দেশে থাকার কোনဣও অধিকার নেই।
অল ইন্ডিয়া মুসলিম জামাতের প্রেস⛄িডেন্ট মৌলনা শাহাবুদ্দিন রাজভি বরেলভি একটি ভিডিয়ো বার্তায় জানিয়েছেন, চরমপন্থী সংগঠনকে দমন করতে সরকারﷺ ভালো পদক্ষেপ করেছে।