আপাতত প্রতিটি শেয়ারের দাম পড়♏ছে ২০.৪৫ টাকা। তা বছরের শেষে ৫০ টাকায় পৌঁছে যেতে পারে। বিশ্বরাজ সুগার ইন্ডাস্ট্রিজের ক্ষেত্রে এমনই ভবিষ্যদ্বাণী করছেন বাজারের বিশেষজ্ঞরা।
বাজার বন্ধের সময় গত সপ্তাহে ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে (এনসিআই) বিশ্বরাজ সুগার ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিটি শেয়ারের দাম ছিল ২০♋.৪৫ টাকা। বিষয়টি নিয়ে আইআইএফএল সিকিউরিটিজের ভাইস প্রেসিডেন্ট অনুজ গুপ্তা জানান, ভারত যেহেতু জৈব জ্বালানির দিকে ঝুঁকছে, তাই সরকারের ইথানল ব্লেল্ডিং নীতির সুবিধা পেতে পারে চিনি প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি। ২০২১-২২ অর্থবর্ষের প্রথম ন'মাস🤪ে বিশ্বরাজ সুগার ইন্ডাস্ট্রিজের লাভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৯৫.৬৮ শতাংশ। যা গত অর্থবর্ষে (প্রথম ন'মাসে) ৪.১৭ শতাংশ ছিল। যে সংস্থা ভালো মানের ইথানল তৈরি করতে পারে।
আইআইএফএল সিকিউরিটিজের ভাইস প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, গত বছরের অক্টোবরে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছে গিয়েছিল বিশ্বরাজ সুগার ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার। সেইসময় সংস্থার প্꧙রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছিল ৪৫.৮ টাকা। তারপর অবশ্য অনেকটাই পড়েছে সংস্থার শেয়ার। তবে এখন যে দাম আছে, তার থেকে নীচে নামবে বলেই মনে করছে বাজার। ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে বিশ্বরাজ সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ বেশ শক্তিশালী ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে আছে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষত সরকারের ইথানল ব্লেন্ডিং নীতির দ♎িকে বিবেচনা করে আইআইএফএল সিকিউরিটিজের ভাইস প্রেসিডেন্টের আশা, আগামী সেশনগুলিতে বাড়বে বিশ্বরাজ সুগার ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারের দাম। যা ২০২২ সালের অন্যতম মাল্টিব্যাগার পেনি স্টক হয়ে উঠতে পারে বলে আশাপ্রকাশ করেছেন তিনি।
(বিশেষ দ্রষ্টব্য: বিশেষজ্ঞ💙দের মতামত সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত। তাঁদের মতামতই তুলে ধরা হয়েছে। সেই মতামত ‘হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাꦛর’ নয়।)