তৃতীয় নরেন্দ্র মোদী সরকারের মন্ত্রিসভায় কি সুকান্ত মজুমদারের জায়গা প👍াকা হয়ে গেল? বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের বৈঠকের একটি ভিডিয়ো সামনে আসার পরে সেই জল্পনা কয়েকগুণ বেড়ে গেল। ওই বৈঠকে নরেন্দ্র মোদীর পাশাপাশি অমিত শাহ, রাজনাথ, এস জয়শংকর, নির্মলা সীতারামন-সহ একাধিক নেতা ছিলেন। শেষের দিকের সারিতে সুকান্তকেও দেখা গিয়েছে। মোদী কিছু কথা বলছিলেন। আর তাঁর কথা শুনছিলেন বাকিরা। একটি মহলের দাবি, ওই বৈঠকে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা মোদী ৩.০-র ক্যাবিনেটে জায়গা পেয়েছেন। যদিও সরকারিভাবে আপাতত মন্ত্রীদের নামের তালিকা এখনও প্রকাশ করা হয়নি।
তৃতীয় মোদী সরকারের সম্ভাব্য মন্ত্রী হলেন কারা কারা?
১) এস জয়শংকর (বিজেপি)।
২) নির্মলা সীতারামন (বিজেপি)।
৩) ধর্মেন্দ্র প্রধান (বিজেপি)।
৪) এইচডি কুমারস্বামী (জেডিএস)।
৫) শিবরাজ সিং চৌহান (বিজেপি)।
৬) অশ্বিনী বৈষ্ণব (বিজেপি)।
৭) অমিত শাহ (বিজেপি)।
৮) নীতিন গডকড়ি (বিজেপি)।
৯) পীযূষ গোয়েল (বিজেপি)।
১০) রাজনাথ সিং (বিজেপি)।
১১) কিরণে রিজিজু (বিজেপি)।
১২) সর্বানন্দ সোনেওয়াল (বিজেপি)।
ꦫ১৩) চিরাগ পাসওয়ান (লোক জনশক্তি পার্টি - রামবিলা♏স)।
১৪) মনসুখ মাণ্ডব্য (বিজেপি)।
১৫) জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (বিজেপি)।
১৬) সুকান্ত মজুমদার (বিজেপি)।
১৭) হরদীপ সিং পুরী (বিজেপি)।
১৮) গিরিরাজ সিং (বিজেপি)।
১৯) জয়ন্ত সিং চৌধুরী (রাষ্ট্রীয় লোক দল)।
২০) রামদাস আথা𝓡ওয়ালে (রিপাবলিক পার্টি অফ ইন্ডিয়া - আথাওয়ালে শ𒁃িবির)।
২১) প্র♛তাপꦆরাও যাদব (শিবসেনা - একনাথ শিন্ডে শিবির)।
আরও পড়ুন: Modi Oath Taking Ceremony LIVE: BJP সভাপতꦇি নড্ডাও মন্ত্রী? আজ নিতে পারেন শপথ
সুকান্তকে কেন মন্ত্রী করা হচ্ছে?
২০১৯ সালে দিলীপ ঘোষের 💙নেতৃত্বে বিজেপি যেখানে চমক দিয়ে বাংলায় ১৮টি লোকসভা আসনে জিতেছিল, সেখানে এবার অনেক আশা নিয়েও ১২-তে থেমে গিয়েছে। সেটার জন্য ব্যর্থতার দায় স্বীকার করেছেন সুকান্তও। তারপরও তাঁকে মন্ত্রী করা হলে সেটার পিছনে কয়েকটি সমীকরণ আছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। ওই মহলের মতে, সুকান্তকে মন্ত্রী করা হলে তিনি উত্তরবঙ্গের প্রতিনিধি হবেন। তিনি বিজেপির শিক্ষিত মুখ। আবার সুকান্তকে মন্ত্রী করে পাঠিয়ে দিয়ে দিলীপকে ফের বঙ্গ বিজেপির সভাপতি পদে ফেরানোর একটা সম্ভাবনাও দেখতে পাচ্ছেন একাংশ।
সুকান্ত মন্ত্রী হলে বঙ্গ বিজেপির সভাপতি কে হবেন?
বালুরঘাটের সাংসদ যদি মন্ত্রী হন, তাহলওে সম্ভবত𒐪 রাজ্য বিজেপির সভাপতির পদ ছেড়ে দেবেন। একটি মহলের দাবি, দুটি পদে একসঙ্গে থাকতে তেমন ইচ্ছুক নন সুকান্ত। আর যদি সেটাই হয়, তাহলে সুকান্তের পরে রাজ্য বিজেপির সভাপতি কে হবেন, তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। অনেকের ধারণা, দিলীপকে আবার ফিরিয়ে আনা হতে পারে। একে তো তিনি সংঘের লোক। তাছাড়া তিনি আবার বঙ্গ বিজেপির ইতিহাসে সবথেকে সফল রাজ্য সভাপতি। ফলে তাঁর নেতৃত্বেই ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে লড়তে পারে বলে একটি মহলের ধারণা।