মহারাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন মহায্যুতি জোটের অন্যতম শরিক দল তারা। সেই এনসিপি এবার সওয়াল করল বিজেপির হয়ে। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট অনুযায়ী, এনসিপির সূত্র বলছে, ১৩২ পাওয়া বিজেপিরই মুখ্যমন্ত্রী হওয়া উচিত এবারে। এদিকে এনসিপি নিজেদের পরিষদীয় দলের নেতা হিসেবে অজিত পাওয়ারকে নির্বাচিত করেছে রবিবর। দলের প্রধান অজিত পাওয়ারের নেতৃত্বে পরিষদীয় দলের বৈঠক হয়। সেখানেই তিনি নেতা হিসেবে নির্বাচিত হন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট প্রফুল্ল প্যাটেল, এনসিপির রাজ্য সভাপতি সুনীল ততকরে এবং মন্ত্রী ছগন ভুজবল। ততকরে পরে টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে জানান, সর্বসম্মতিক্রমেই অজিত পাওয়ারকে দলের পরিষদীয় দলনেতা হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। (আরও পড়ুন: ভারতের তে♏ল রফতানি বেড়েছে ৬৩.৭ মি🍌লিয়ন টন, তবে পকেটে ৫.৩ বিলিয়ন ডলার কম ঢুকেছে!)
আরও পড়ুন: ডিএ নিয়ে বাংলার সরকারি কর্মীদেরꦰ বড় বার্ꦡত দিতে উদ্যোগী হতে পারেন মমতা! রইল আপডেট
এদিকে মুখ্যমন্ত্রিত্ব ইস্য়ুতে মিডিয়ার সামনে এনসিপির রাজ্য সভাপতি বলেন, 'মুখ্যমন্ত্রী পদ নিয়ে কোনও বিতর্ক নেই। এই পদ নিয়ে কোনও দৌড়ও চলছে না। নতুন মুখ্যমন্ত্রীকে শীঘ্রই বেছে নেওয়া হবে। তিন দলের শীর্ষ নেতাদের বৈঠকে এই নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আমি নিশ্চিত, এক-দু'দিনেই এই সংক্রান্ত গোটা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে যাবে।' এদিকে মহায্যুতির এই বিশাল জয়ের কারণ হিসেবে ততকরে বলেন, 'বিগত দিনে মহায্যুতি সরকার যেভাবে চলেছে, তার ফলেই এই ফল হয়েছে। বিশেষ করে লড়কি বেহেন প্রকল্প। এটি রাজ্যের ২.৪ কোটি মহিলাকে এখনও পর্যন্ত সাহায্য করেছে। অজিত পাওয়ারের নেতৃত্বে অর্থ দফতর এই প্রকল্প বাস্তবায়নে বড় ভূমিকা পালন করেছে। এর জন্যে পর্যপ্ত অর্থ বরাদ্দ করা হয়।' (আরও পড়ুন: 💜মার্কিন আদালতের পর এবার ভারতের সুপ্রিম কোর্টে নতুন করে মাম♔লা আদানির বিরুদ্ধে)
আরও পড়ুন: ৩০০ বিলিয়ন ডলারের চুক্তিতে শেষ COP2🌊9, 'বিশ্বাসের অভাব', গর্জে উঠল বিদ্রোহী ভা🍃রত
উল্লেখ্য, এবারের নির্বাচনে ৫৯টি আসনে লড়েছিল অজিত পাওয়ারের এনসিপি। এর মধ্যে ৪১টি আসনেই তাদের প্রার্থীরা জয়ী হয়। অজি তপাওয়ার নিজে বারামতী আসন থেকে জয়ী হন। তাঁর বিরুদ্ধে শরদ পাওয়ারের দল প্রার্থী করেছিল পরিবারেরই অপর এক সদস্য যুগেন্দ্রকে। এদিকে শরদের শিবির ছেড়ে অজিত পাওয়ারের সঙ্গে আসা অধিকাংশ বিধায়কই এই নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন। এদিকে এনসিপি সূত্রে বলা হচ্ছে, '২০২২ সালের জুন মাসে একনাথ শিন্ডে ৪০ জন বিধায়ককে নিয়ে এসেছিলেন। তখন তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী করা হয়েছিল। তবে এখন বিজেপি নিজেরা ১৩২টি আসনে জিতেছে।' এই আহে এনসিপি চাইছে, যাতে বিজেপির 🐎তরফ থেকে দেবেন্দ্র ফড়ণবীসই মুখ্যমন্ত্রী হন।