দিল্লির রাজপথে কুচকাওয়াজে নেতাজিকে নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের ট্যাবলোর আর্জি জানিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ। তবে কেন্দ্রের তরফে সেই আর্জি খারিজ করে জানানো হয়েছিল যে কেন্দ্রের তরফেই নেতাজির ট্যাবলো প্রদর্শিত হবে রাজপথে। তবে এরপরও রাজ্য-কেন্দ্র তরজা জারি ছিল নেতাজির ট্যাবলো ঘিরে। মামলা গড়িয়েছিল হাই কোর্ট পর্যন্তও। এই আবহে প্রজাতন্ত্র দিসবে সব বিতর্ক দূরে সরিয়ে দিল্লির রাজপথ ও রেড রোডে দেখা গেল নেতীজির ট্যাবলো। এদিন দিল্লির রাজপথে ঋষি অরবিন্দেরও ট্যাবলো প্রদর্☂শিত হয় কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রকের তরফে।
এবারে প্রজাতন্ত্র দিবসের উদযাপন শুরু হয় ২৩ জানুয়ারি থেকে। নেতাজি সুভাষ চন🦂্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মদিন উপলক্ষে চারদিন আগে থেকেই প্রজাতন্ত্র দিবস পালন শুরু করে কেন্দ্র। ২৩ জানুয়ারি দিল্লির ইন্ডিয়া গেটের সামনে নেতাজির হলোগ্রাম মূর্তিও উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী। পরবর্তীতে এই স্থানেই নেতাজির একটি পাথরের মূর্তি প্রতিষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা করেছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী। তবে এই মূর্তি স্থাপনের ঘোষণাকে কটাক্ষ করে বাংলার শাসক দলের অভিযোগ ছিল, ট্যাবলো বিতর্কে জল ঢালতেই এই পদক্ষেপ। মমতা নিজে দাবি করেন যে রাজ্য সরকারের তাপের মুখেই কেন্দ্র সরকারকে𝓀 নেতাজি মূর্তি নিয় ঘোষণা করা হয়েছিল।
এদিকে বাংলার প্রস্তাবিত নেতাজি ট্যাবলো কেন্দ্র বাতিল করে দেওয়ার পরই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন যে গণতন্ত্র দিবসে রেড রোডেই নেতাজির ট্যাবলো দেখা যাবে। সেই মতো এদিন দিল্লির রাজপথের পাশাপাশি কলকাতার রেড রোডেও দেখা যায় নেতাজির ট্যাবলো। বুধবার সকালে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মূর্তিতে মাল্যদান করে মূল অনুষ্ঠানস্থলে আসেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। করোনাভাইরাসের জেরে অনুষ্ঠানের বহর কিছুটা কমলেও উন্মাদনা ছিঁটেফোটা কমেনি। তারইম⛎ধ্যে নেতাজিরಌ ট্যাবলো প্রদর্শিত হয় রেড রোডে।