উৎকর্ষ আনন্দ
প্রাক্তন কর্পোরেট লবিস্ট নীরা রাদিয💙়ার কথোপকথনে কোনও অপরাধমূলক বিষয় মেলেনি। প্রসঙ্গত, একাধিক রাজনীতিবিদ, শিল্পপতি এবং সরকারি আধিকারিকদের সঙ্গে নীরা ফোনালাপের টেপ প্রকাশ্যে এসেছিল ২০১০ সালে। সেই টেপের তদন্তের প্রেক্ষিতে সিবিআই আজ সুপ্রিম কোর্টে দাবি ককে, এই কথোপকথনে কোনও অপরা🐻ধ পাওয়া যায়নি। অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল ঐশ্বর্য ভাটি বিচারপতি কে আজ এই কথা বলেন সিবিআইয়ের তরফে।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে সুপ্রিম কোর্টের তরফে এই টেপের তদন্তভার দেওয়া হয়েছিল সিবিআইকে। সেই সংক্রান্ত তদন্তের মুখবন্ধ খামে এক রিপোর্ট আজ সিবিআইয়ের তরফে ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চকে পেশ করেন অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল ঐশ্বর্য ভাটি। সেই রিপোর্টেই নাকি সিবিআই দাবি করে, যে নীরা রাডিয়ার সঙ্গে বিভিন্ন প্রভাবশালী বꦅ্যক্তিত্বের ফোনালাপে কোনও অপরাধ খুঁজে পাননি তদন্তকারীরা। এদিকে ২০১৩ সালে এই মামলার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়ে সুপ্রিম কোর্ট বলেছিল, ‘কথোপকথনগুলি ইঙ্গিত করছে যে সরকারি কর্মকর্তা এবং অন্যদের সাথে যোগসাজশে বেসরকারি সংস্থাগুলি সুবিধা বা লাভ অর্জন করেছে। বেসরকারি সংস্থাগুলির দুর্নীতির অবলম্বনের ইঙ্গিত মেলে এর থেকে।’
প্রসঙ্গত, ২০০৮ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত নীরা রাডিয়ার ফোন ট্যাপ করা হয়েছিল। সেই সময়কালে নীরা রাডিয়া রতন টাটা সহ বিভিন্ন শিল্পপতি, রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক এবং সরাকরি আমলার সঙ্গে কথা বলেছিলেন। সেই সব কথোপকথনের টেপ পরবর্তীকালে ফাঁস হয়েছিল। ২০১২ সালে তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সেই টেপ জমা দেওয়া হয়েছিল সুপ্রিম 👍কোর্টে।
এদিকে শীর্ষ আদালতে এই সংক্রান্ত মামলার পরবর্তী শুনানী আগামী সপ্তাহে হবে। সিবিআই পরবর্তী শুনানির আগে সর্ব🃏শেষ রিপোর্ট দাখিল করবে বলে মনে করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, রাডিয়ার ফাঁস হওয়া টেপের মধ্যে তাঁর সঙ্গে রতন টাটার কথোপকথন ছিল। শিল্পপতি রতন টাটার এর প্রেক্ষিতে একটি রিট পিটিশন দাখিল করেছিলেন। এর প্রেক্ষিতেই সিবিআই আজ আদালতে রিপোর্ট জমা দিয়েছে।