দেশের মধ্যে ফের কোভিড হটস্পট হিসেবে দেখা দিয়েছে দিল্লি। এই মুহূর্তে অন্য শহর ও রাজ্যদের ছাড়িয়ে দৈনিক কেসে একনম্বরে দিল্লি। সেই নিয়ে রবিবার জরুরি বৈঠকে বসেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র🍌মন্ত্রী অমিত শাহ ও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সেখানেই পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন নীতি আয়োগের সদস্য ভিকে পাল। তবে এখনই রাজধানী লকডাউনের পথে হাঁটব꧑ে না সোমবার জানালেন দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন।
কেন্দ্রের কোভিড টাস্ক ফোর্স🌸ের সদস্য, নীতি আয়োগের ভিকে পাল বলেন যে দিল্লির পরিস্থিতি অভূতপূর্ব এবং আরও খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন যে দিল্লিতে কনটেনমেন্ট নীতি কাজ ক♏রছে না ও কন্ট্যাক্ট ট্রেসিং অনেক ভালো ভাবে করতে হবে। বৈঠকে কিছু স্থানে লকডাউন করা হবে কিনা, সেই নিয়েও কথা উঠেছিল।
ডক্টর পাল🥃 বলেন যে এই মুহূর্তে টেস্ট পজিটিভিটি রেট ১৪ শতাংশ হয়েছে যেটা জুলাইয়ে ছিল ৫ শতাংশ। দিওয়ালির জন্য টেস্ট কম হওয়ায় শেষ কয়েকদিনের ডেটা না গ্রাহ্য করতে বলেন তিনি। জুলাইয়ে দিনে ১০ জন করে রাজধানীতে কোভিডে মারা গেলেও এখন একশোজন যাচ্ছেন, সেটা মনে করিয়ে দেন তিনি।
তবে দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈনের মতে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের চূড়ো অতিক্রম করে ফেলেছে দিল্লি। জৈন নিজেও একসময় করোনায় আক্রান্ত হয়ে অত্যন্ত সঙ্কটজনক অবস্থায় ছꦗিলেন। তিনি বলেন যে লকডাউন আবার করে জারি করার প্রয়োজন নেই। মাস্ক পরলেই চলবে। গত ১১ নভেম্ব𝓀র দিল্লিতে ৮৫৯৩টি কেস হয়েছিল। সেটা কমে ৩২৩৫ হয়ে গতকাল যদিও টেস্টিং অনেক কম হয়েছে দিওয়ালির জন্য।
রবিবারের বৈঠকে ঠিক হয়েছে যে কেন্দ্রের সাহায্য নিয়ে টেস্টের সংখ্যা এক লাখ করা হবে﷽। আইসিইউ বেডের সংখ্যাও বাড়ানো হচ্ছে। রাজনৈতিক ভেদাভেদ ভুলে একযোগে তিনটি মিউনিসাপিলিটির সঙ্গে কাজ করতে কেজরিওয়ালকে আর্জি জানিয়েছেন অমিত শাহ।